পাতা:অমর-ধাম - চন্ডীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ዏዝቐቕ ጥffiርጫ..ጃ ] সকলের দৃষ্টি এড়াইয়া বালক এতিক্ষণ সেই বঁাশ ঝাড়ের উপর অচেতন ও অবশ্য অঙ্গে, হাতে ধনুক, পিঠে তৃণ, ক্রুশে তীর, দণ্ডায়মান। দুই তিনটা বস্তু ধাশের মধ্যস্থলে সে বালক এমন ভাবে স্থান কবিয়া লইয়াছিল স্কে, অবশ্য অঙ্গ হইলেও পড়িবে না । { ৰশীৰ ছাগ সে গামছা দিয়া বঁাশেৰ সঙ্গে নিজকে বাধিয়া বাধিয়াছিল। দশকদলেব একজনেব দৃষ্টি সেই বাঁশ ঝাড়েৰ উপৰ পড়ি ব’মাত্র সে চীৎকাৰ কবিয়া বলিল, “ঐ যে বঁাশ ঝাণ্ডুেব মাঝে সে ছেলেটা।” সকলের দৃষ্টি একসঙ্গে সেই ছেলেটার উপৰ পড়িল । সকলেষ্ট দেখেছিল ও বলেছিল , আমি ও দেখেছিলুম ও বুঝেছিলুম। যেন খড়দহেব ভাষাসুন্দর, ন চয়ু বল্লভপুধেব রাধাবল্লভ মূর্ত্তি বঁাশ স্বা’ ডুব উপব বিরাজ কবিতেছে। সে এক সুন্দর দৃশ্য ! কাল পাখিবের মত কুচকুচে ছেলেৰ মাথায় সুন্দৰ ঢেউ খেলান চুলগুলিৰ কতক স্বাড়ে ও কঁধে পড়িরছে, কপালেৰ উপৰ মাথার মোহন চূড়া, তাতে যুটী জপাব পুটে রোঙ্গে চকচক্র কৰিতেছে, নীচেব থেকে পুর্টে দুটাকে দুটুক্‌রা হীয়া ব’লে লোকের মনে হুইতেছিল। আশেপাশে দু'তিনটা বাঁশপাত এমনভাবে একে বেঁকে পড়েছে যে, দেখলেই সহসা শিখীপুচ্ছ বলিয়া ভুল হয়। আর বঁাশের সঙ্গে কাটীবদ্ধ গামছাখানি ছবিকে বুলিয়া ধড়ার মত দেখাইতেছিল। সে দৃতি দেখিবাৰ মিলিয়, মুখে বলিয়া বুঝাইবাৰ নহে। সেই একদিন এক অপূর্ণ মূৰ্তি দেখে অবাক হয়েছিলুম। মেম স্না দশোদা আঁহায় কাল ছেলেটিকে সাৰাইঞ্জ' ওখানে মাখিয়া দিয়াছেন। • লোকের এয়া মনে হৰয় প্রধান কারণ এটি ছিল যে, নীচেঞ্জ এণ্ড গোলালে R