পাতা:অমৃতস্য পুত্রাঃ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অমৃতস্য পুত্রা; মুখখানা নিরীক্ষণ করে,-আবিষ্কারকের দৃষ্টিতে। তারপর মৃদুস্বরে বলে, “মাঝে মাঝে আমার পকেটে খুচরো পয়সা বেড়ে যায় তা জান ? ‘জানি বৈ কি। আমি বাড়িয়ে দিই, আমি জানিব না তো কে জানবে ?” 疇 ‘কেন বাড়াও ?? ‘খুড়িমার জন্যে। পকেটে পয়সা না থাকলেই তো খুড়িমার কাছে হাত পাতবে।” রান্নাঘরের গরমে নয়, অপমানে, মুখ লাল করিয়া অনুপম বসিয়া থাকে। তরঙ্গ নীরবে নির্বিকার” চিত্তে চিংড়ী মাছ সিদ্ধ করার পাত্রটির ঢাকনি ভাল করিয়া বন্ধ করে, তাকের উপর হইতে সরু খানিকটা তার লইয়া পাত্রটি জড়াইয়া জড়াইয়া বাধে। তখনও অনুপমের মুখে লালাভ মেঘ সঞ্চারিত হইয়া আছে দেখিয়া বলে, “এতে রাগ করার কি আছে ? সহজ-সরল ব্যাপারকে ঘোরাল ক'র না অনুদা। আমি প্রত্যেকটি পয়সার হিসেব রেখেছি, যখন রোজগার করবে শোধ দিয়ে দিও-না হয়। সুন্দও দিও কিছু, তিন কি চার পারসেণ্ট। আমি তোমায় पान कद्रि नि, थान्न gिन्नछि ।' d) O R