পাতা:অমৃতস্য পুত্রাঃ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অমৃতস্য পুত্রা: না খুড়িমা । চারবেলা খাব। খাওয়া-দাওয়া চলাফেরার সব নিয়ম-কানুন আমি ঠিক করে ফেলেছি। আমার নিজের নিয়ম মেনে চলতে চাইলাম বলেই তো ওখানে সবাই ক্ষেপে গেল। তবে আমি যাই করি খুড়ি-মা, তোমার কোন অসুবিধা হবে না, তোমার অত কুসংস্কার নেই জানি ৰলেই তে তোমার কাছে tgata সাধনী বলিয়াছেন, সংসারে যা-খুসী। তাই করলে কি চলে তরু ? ? সে রকম যা-খুসী। তাই করা তো নয়,--অসংযমের কথা ভাবিছ তো ? “আমার সংযম দেখে তুমি ভয় পেয়ে যাবে খুড়িমা । যা দরকার নেই তা করব না, যা দরকার নেই তা খাব না, যা দরকার নেই তা उ2तै का অনেক্ষণ ধরিয়া তরঙ্গ সাধনাকে বুঝাইয়াছিল,- তার জীবনের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও সাধনার কথা । স্তরে স্তরে জীবনকে সে ভোগ করিয়া ফেলিবে, এখন তো উনিশ বছর বয়স তার, চব্বিশ বছর বয়স পর্য্যন্ত ঘরের কোণে সে দেহমানকে বশ করবার শক্তি অর্জনের জন্য তপস্যা করিবে, ত্রিশ বছর বয়স পর্য্যন্ত বাড়ী .ᏱᎩ