মন্ত্র পড়ে জল ছিটিয়ে দেন। আদিবাসীদের বিশ্বাস এই মন্ত্রপাঠের সঙ্গে-সঙ্গে দেবী পার্বতী আগুনের ওপর ফুলের মতো সুন্দর আঁচল বিছিয়ে দেন। এইবার কেউ ঈশ্বরে বিশ্বাস রেখে ওই আগুনের ওপর দিয়ে হেঁটে গেলে পায়ে ফোসকা পড়বে না। আদিবাসী ভক্তেরা পুকুরে স্নান করে ভিজে শরীরে নেচে-নেচে আগুনের ওপর দিয়ে লম্বালম্বিভাবে গোটা তিনেক পদক্ষেপেও হেঁটে যায়। আশ্চর্যের বিষয় (?) তাদের পায়ে ফোসকা পড়ে না। এই অলৌকিক ঘটনা দেখতে বিশাল ভিড় হয়। আদিবাসীরা বিশ্বাস করে এই অলৌকিক ঘটনার পেছনে রয়েছে পুরোহিতের অলৌকিক ক্ষমতা ও ভক্তদের ঈশ্বর-বিশ্বাস।
কার্সিয়াং শাখার জনৈকা সদস্যা
বিখ্যাত নৃতত্ত্ববিদ প্রয়াত শ্রীনির্মলকুমার বসু কয়েকজন সহযোগী নিয়ে ঘটনাটা দেখতে হাজির হন। শ্রীবসু লক্ষ্য করেন অগ্নিকুণ্ড পার হতে ভক্তদের মোট সময় লাগছে ৮ সেকেণ্ডের মতো। পা’দুটি এক সেকেণ্ডেরও অনেক কম সময়ের জন্য