পাতা:অলৌকিক নয় লৌকিক (প্রথম খণ্ড) - প্রবীর ঘোষ.pdf/২৭

উইকিসংকলন থেকে
পরিভ্রমণে চলুন অনুসন্ধানে চলুন
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
৩০
অলৌকিক নয় লৌকিক (প্রথম খন্ড)
৩০

________________

অলৌকিক নয়, লৌকিক (প্রথম খণ্ড) more forceful." Mullick added. Af- religion and we are allowed to menter a strong public movement and tion that in our forms. Yes, this could opinion are organised, the Govern- be a first effort in helping the new ment will be approached officially. generation realise the follies of reli The Association would mainly gion based society. Ayodhya is a work in the field of humanrights prime example." concentrated in specific area of cus- Padmanabhan said that the todial deaths, police atrocities and response to the Association had been injustice against women. S. overwhelming and that they were Padmanabhan, general secretary of expecting a huge turnout at a public the Association, said, "We will not meeting slated later in December. rest till humanism is recognised as a হয়েছিল। সে সময় অ্যাসােসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ছিে মিশনের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন সমিত্র পদ্মনাভন। এবং সভাপতি ছিলাম আমি। সাম্যকামী কিছু রাজনৈতিক দল স্বপ্নকে বাস্তব রূপ দিতে একজোট হওয়ার প্রয়ােজনীয়তা অনুভব করলাে। যুক্তিবাদী সমিতির উপর দায়িত্ব পড়লাে কমন’ কর্মসূচির ভিত্তিতে ওদের কাছাকাছি আনার। রাজনৈতিক দলগুলাের কর্মসূচি বিশ্লেষণ করার। তারপর একটা দলিল' বা পথনির্দেশ হাজির করে দেখতে হবে—কোন বিশেষ কর্মসূচি এই সময়ের এবং এই দেশের উপযােগী। এটা ১৯৯০-৯১ এর কথা। আমরা জানালাম, প্রত্যেকটা সাম্যে বিশ্বাসী রাজনৈতিক দলের সাংস্কৃতিক শাখা থাকা অত্যন্ত জরুরি। তারাই হবে পার্টির সঙ্গে জনসাধারণের যােগসূত্র। সুখ-দুঃখের সাথী বিভিন্ন সমমনােভাবাপন্ন পার্টিগুলাের মধ্যেও যােগসূত্র তৈরি করতে পারে কালচারাল ফ্রন্টের বা সাংস্কৃতিক শাখার কমন’ কর্মসুচি। তারপরের পর্যায়ে আসবে কমন’ কর্মসূচির ভিত্তিতে রাজনৈতিক পার্টিগুলাের মধ্যে সমন্বয় গড়ে তোেলা; কোনও কোনও ক্ষেত্রে কয়েকটা পার্টি মিলে একটাই পার্টি হয়ে যাওয়া। এসবই আমরা জানালাম আমাদের সঙ্গে যােগাযােগ রক্ষাকারী পার্টিগুলােকে। ১৯৯৩ সালে বিবিসির প্রােডিউসর ইনচার্জ রবার্ট ঈগল স্বয়ং তার টিভি টিম নিয়ে এলেন এবং প্রায় এক ঘণ্টার ডকুমেন্টারি তুললেন ভারতের যুক্তিবাদী আন্দোলন নিয়ে। তাতে ভারতের রাজনীতি বিশেষজ্ঞ আমেরিকাবাসী সাংবাদিক জ্যোতির্ময় দত্ত জানালেন, “ভারতের বাম রাজনীতিতে একটা সরাসরি বিভাজন আছে—প্রবীর ঘােষের পক্ষে ও বিপক্ষে।” এই তথ্যচিত্রের নাম ছিল ‘গুরু বাস্টারস'। প্রায় ৫০টির মতাে দেশে তথ্যচিত্রটি দেখানাে হয়, বিভিন্ন টিভি চ্যানেল মারফত। রবার্ট ঈগল আমাকে একটা চিঠি দিয়ে জানান—গত দশ বছরে তাদের তৈরি কোনও তথ্যচিত্র এতাে জনপ্রিয়তা পায়নি। ১৯৯৪-এ নন্দন’-এ আমন্ত্রিতদের জন্য দুটি প্রদর্শনী হয়েছিল।