more forceful.” Mullick added. After a strong public movement and opinion are organised, the Government will be approached officially.
The Association would mainly work in the field of humanrights concentrated in specific area of custodial deaths, police atrocities and injustice against women. S. Padmanabhan, general secretary of the Association, said, “We will not rest till humanism is recognised as a religion and we are allowed to mention that in our forms. Yes, this could be a first effort in helping the new generation realise the follies of religion based society. Ayodhya is a prime example.”
Padmanabhan said that the response to the Association had been overwhelming and that they were expecting a huge turnout at a public meeting slated later in December.
হয়েছিল। সে সময় অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন সুমিত্রা পদ্মনাভন। এবং সভাপতি ছিলাম আমি।
সাম্যকামী কিছু রাজনৈতিক দল স্বপ্নকে বাস্তব রূপ দিতে একজোট হওয়ার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করলো। যুক্তিবাদী সমিতির উপর দায়িত্ব পড়লো ‘কমন’ কর্মসূচির ভিত্তিতে ওদের কাছাকাছি আনার। রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মসূচি বিশ্লেষণ করার। তারপর একটা ‘দলিল’ বা পথনির্দেশ হাজির করে দেখতে হবে—কোন বিশেষ কর্মসূচি এই সময়ের এবং এই দেশের উপযোগী। এটা ১৯৯০-৯১ এর কথা।
আমরা জানালাম, প্রত্যেকটা সাম্যে বিশ্বাসী রাজনৈতিক দলের সাংস্কৃতিক শাখা থাকা অত্যন্ত জরুরি। তারাই হবে পার্টির সঙ্গে জনসাধারণের যোগসূত্র। সুখ-দুঃখের সাথী বিভিন্ন সমমনোভাবাপন্ন পার্টিগুলোর মধ্যেও যোগসূত্র তৈরি করতে পারে কালচারাল ফ্রণ্টের বা সাংস্কৃতিক শাখার ‘কমন’ কর্মসূচি। তারপরের পর্যায়ে আসবে ‘কমন’ কর্মসূচির ভিত্তিতে রাজনৈতিক পার্টিগুলোর মধ্যে সমন্বয় গড়ে তোলা; কোনও কোনও ক্ষেত্রে কয়েকটা পার্টি মিলে একটাই পার্টি হয়ে যাওয়া। এ’সবই আমরা জানালাম আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষাকারী পার্টিগুলোকে।
১৯৯৩ সালে বিবিসির প্রোডিউসর ইনচার্জ রবার্ট ঈগল স্বয়ং তাঁর টিভি টিম নিয়ে এলেন এবং প্রায় এক ঘণ্টার ডকুমেণ্টারি তুললেন ভারতের যুক্তিবাদী আন্দোলন নিয়ে। তাতে ভারতের রাজনীতি বিশেষজ্ঞ আমেরিকাবাসী সাংবাদিক জ্যোতির্ময় দত্ত জানালেন, “ভারতের বাম রাজনীতিতে একটা সরাসরি বিভাজন আছে—প্রবীর ঘোষের পক্ষে ও বিপক্ষে।”
এই তথ্যচিত্রের নাম ছিল ‘গুরু বাস্টারস’। প্রায় ৫০টির মতো দেশে তথ্যচিত্রটি দেখানো হয়, বিভিন্ন টিভি চ্যানেল মারফত। রবার্ট ঈগল আমাকে একটা চিঠি দিয়ে জানান—গত দশ বছরে তাঁদের তৈরি কোনও তথ্যচিত্র এতো জনপ্রিয়তা পায়নি। ১৯৯৪-এ ‘নন্দন’-এ আমন্ত্রিতদের জন্য দুটি প্রদর্শনী হয়েছিল।