________________
প্রস্তাবনা আবার ফসলেন’ কথার অর্থ—তার আগেও ফেঁসেছিলেন, NDTV ইন্ডিয়া’র মুকাবিলা’ অনুষ্ঠানে আমারই কাছে। তারিখটা ছিল ৭ জানুয়ারি, সাল ২০০৬। রাত ১০টা থেকে ১১-৩০ পর্যন্ত পাক্কা দেড় ঘণ্টার অনুষ্ঠানে রামদেবের ভণ্ডামী, অজ্ঞতা, মিথ্যাচারিতা সবই কিমা-কিমা করেছি। গােটা বিষয়টা বিস্তৃত জানতে পড়তে পারেন, মনের নিয়ন্ত্রণ-যােগ-মেডিটেশন’ গ্রন্থটি)। 1
- 0]
en hat wsha aggarwal, kathals the question of trust NBry 24x7 অন্য মুফ ম ম ল ক খ গ यंदस पैकग में उपEFi नम्बर 4.1 একবিংশ শতাব্দিতে, সেলফোন, মাইক্রোচিপস, স্যাটেলাইট, ইন্টারনেটের যুগে আগস্ট ২০০৬ দেবমূর্তির ‘দুধপান’ নিয়ে হুজুগে মাতলাে শিক্ষিত’ ভারতবাসী। এগার বছর আগে একই ঘটনা ঘটেছিল। তখন শুধু গনেশমূর্তি দুধ খেয়েছিল। সেবার সারাদিন ঘুরে ঘুরে গনেশের দুধ পান দেখে বিকেলে ‘দ্য টেলিগ্রাফ পত্রিকার দপ্তরে বসে লেখটা শেষ করেই দৌড়েছিলাম ‘বিড়লা মিউজিয়ম’-এ। সেখানে দূরদর্শনের Live অনুষ্ঠানে গনেশের দুধ খাওয়ার পিছনে হাতে-কলমে বােঝাতে আমি ছাড়াও ছিলেন একাধিক বিজ্ঞানী। ২২ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৫-এ ‘দা টেলিগ্রাফ পত্রিকায় আমার তাতে দুধ পান রহস্য উন্মােচন করা লেখাটি বিশাল গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশিত হয়েছিল। কিন্তু তার এগারাে বছর পর আবার একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি! একে কী বলবাে-আকস্মিকতা? নাকি ধারবাহিকতা? বর্তমান ভারতে একই সঙ্গে ধর্মের রমরমা ও যুক্তিবাদের দ্রুত অগ্রগতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এদেশে বিশ্বায়ন এসে পড়েছে। তারই সঙ্গে তাল রেখে যখন এদেশেরই একটা অংশ তাল মেলাচ্ছে, তখন আর একটা অংশ আকণ্ঠ ডুবে রয়েছে অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কারে। ২০ আগস্ট ২০০৬ সন্ধে থেকে ও ২১ আগস্ট সন্ধে পর্যন্ত দেবমূর্তিরা ‘দুধপান’ করেছেন। ১১ বছর আগে ‘দুধ পান’ গুজবের উৎস ছিল দিল্লি। এবার গাজিয়াবাদ।