বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:অলৌকিক নয় লৌকিক (প্রথম খণ্ড) - প্রবীর ঘোষ.pdf/৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটিকে বৈধকরণ করা হয়েছে। পাতাটিতে কোনো প্রকার ভুল পেলে তা ঠিক করুন বা জানান।
৭৮
অলৌকিক নয় লৌকিক (প্রথম খণ্ড)

আমরা দু’জনে এখানে বসে রয়েছি, আর আমাদের চারপাশে রয়েছে অনন্ত মহাজাগতিক শক্তি, অথচ আমরা জানি না কীভাবে একে কাজে লাগাব। এই সবই আমাকে ভারতীয় দর্শনের প্রতি আকৃষ্ট করেছে। সাঁইবাবার ভিতর এই মহাজাগতিক শক্তির কিছু বহিঃপ্রকাশ দেখতে পেয়েছি।”

 শ্রীকরঞ্জিয়া সাঁইবাবার একটি ছবি দেখান। ক্যামেরায় তোলা ফোটোটিতে সাঁইবাবার চারপাশে একটা উজ্জ্বল আলোকচ্ছটা দেখা যায়। শ্রীকরঞ্জিয়া দাবি করেন, এই উজ্জ্বল আলোকচ্ছটা দেখা যায়। শ্রীকরঞ্জিয়া দাবি করেন, এই উজ্জ্বল আলোকচ্ছটা হলো সাঁইবাবার শরীর থেকে নির্গত জ্যোতি। ফটোগ্রাফির কৌশলে
বিভূতি আনার কৌশল
যে কোনও প্রাণী বা উদ্ভিদের ছবি থেকেই জ্যোতি বেরোতে দেখা যেতে পারে।

সাঁইবাবার বিভূতি

 সাঁইবাবার নামের সঙ্গে ‘বিভূতি’র ব্যাপারটা এমনভাবে জড়িয়ে আছে যে, সাঁইবাবা বললেই তাঁর অলৌকিক বিভুতির কথাই আগে মনে পড়ে। সাঁইবাবা অলৌকিক প্রভাবে তাঁর শূন্য হাতে সুগন্ধি পবিত্র ছাই বা বিভূতির সৃষ্টি করে ভক্তদের বিতরণ করেন। বছরের পর বছর মন্ত্রমুগ্ধের মতো ভক্তেরা দেখে