সূত্রস্থান। సి { 3 أجيالا বাতিরক্ত, স্বরভেদ,মূত্রাঘাত, উদার, গুল্ম, দুর্ব্বত,অত্যথি, অর্শ উদ্যাবর্ত, ভ্রম, অষ্ঠীলা, পার্থবেদন ও বাত রোগাক্রান্ত ব্যক্তিদিগকে এবং দত্তবন্তি (অর্থাৎ যাহাকে বন্তি দেওয়া হইয়াছে) ব্যক্তিকে বমন করাইবে না। কিন্তু যদি উক্ত অবমানাহঁদের অজীর্ণ ও বিরুদ্ধ ভোজন দোষ থাকে বা ইহার যদি বিষ বা গর বিষ ভোজন করিয়া থাকে, তাহা হইলে ইহুদিগকেও বমন করাইবে ॥ ৪—৭ পুর্ব্বোক্ত গর্ভিণী হইতে দুর্বল; পর্যন্ত এই একাদশ ব্যক্তিকে এবং আমজীৱীকে কেবল যে বমন দিবে না। তাঁহা নহে, ইহাদের ধূমগ্রহণ ও গণ্ডুষধারণাদিও নিষিদ্ধ। অজীর্ণরোগাক্রান্ত ব্যক্তিরও ধূমগ্রহণ গঙুষধারণ এবং তৰ্পণাদি নিষিদ্ধ। ( মুলে ‘প্রায়” শব্দের প্রয়োগ থাকায় বুঝিতে হইবে যে সন্তোভুক্তজারিত ব্যক্তি এবং সদ্য অজীর্ণক্রান্ত ব্যক্তিকে ব্যবস্থানুসারে বামন দিতে হইবে। অষ্টমীয়াস গর্ভিণীর নিরূহ বর্জনীয়) ॥ ৮ • বিরেক সাধ্য রোগ নির্দেশ। গুল্ম, অৰ্শ, বিস্ফোট, ব্যঙ্গ, কামল, জীর্ণ জ্বর, উদার, গরৰুিষ, বমি, প্লীহা, হলীমক, বিভ্রাধি, তিমিররোগ, কাচ ও অভিযােন্দ নামক নেত্ররোগ, পকাশয় বেদনা, যোনি ও শুক্রাশয় গত রোগ, কোষ্ঠীগত ক্রিমিরোগ, ব্রণ, বাতিরক্ত, উৰ্দ্ধগ রক্তপিত্ত, মূত্রাঘাত ও মলবদ্ধতা। এই সকল রোগে এবং বমনপ্রকরণোক্ত কুষ্ঠ হইতে উৰ্দ্ধজীব্রুগত রোগ পর্য্যন্ত যে সকল রোগ বমনাৰ্ছ, সেই সকল রোগে বিরেচন প্রয়োগ করিবে । কিন্তু নবজারী, অল্পাগ্নি, অধোগরক্তপিত্ত রোগী, ক্ষতিপায়ু ব্যক্তি, অতিসারী, শল্যযুক্ত, আস্থাপিত, ক্রুরকোষ্ঠ, অতিদিগ্ধ ও শোষরোগিকে বিৱেচন দিবে না। ॥৯-১২ O বমন বিধি। সাধারণ কালে (শ্রাবণাদিমাসে) বৰ্মনাের্থ রোগিকে যথাবিধি স্নেহদ্বারা স্নিগ্ধ ও স্বেদ দ্বারা ম্বিয় করিবো। “পরে বমনের পুর্ব দিন মৎস্য মাষকলাই ও তিলাদি ভোজন করাইয়া বমনার্থ ব্যক্তির কাফকে উৎক্লিষ্ট (স্বস্থিান হইতে চালিত ) করিবে. পর দিন অর্থাৎ বামন দিনে রোগির মুনিদ্রা ও ভুক্ত দ্রব্য সম্যকু জীর্ণ হইয়াছে বুঝিলে পুর্ব্বাঙ্কে স্বস্ত্যয়ন্নাদি মঙ্গলাচরণ ও দেব ব্রাহ্মণ অগ্নি গুরু ও বৃদ্ধ ব্যক্তিদের পূজা করিয়া রোগিকে পুর্ব মুখে উপবেশন:কল্পাইবে এবং মৃদু মধ্যাদি কোষ্ঠ বিবেচনা করিয়া রোগোপযুক্ত ভৈষজ্যমাত্রা মূলোক্ত মন্ত্রে অভিমন্ত্রত এবুং মধুও সৈন্ধব লবণ মিশ্রিত করিয়া পান করাইবে। বৰ্মন দিনে আহার করিবে না। অবস্থা বিশেষে কিঞ্চিৎ দিগ্ধ আহাঁর আঁর্থাৎ পেয়ীর সহিত স্বত পান করিবে। বৰ্মনাৰ্ছ রোগী যদি বৃদ্ধ বালক দুৰ্বল ক্লাব (দুঃখাসহিষ্ণু) “বাঁ ভীরু হয়, তাহা হইলে রোগানুসারে তাহাকে অগ্রে মদ্য দুগ্ধ ইক্ষুরস বা মাংসারস আকণ্ঠ পান করাইয়া বমন ঔষধ দিবে। ঔষধ সুেবনানন্তর রোগী তন্মনা হইয়া কিছুক্ষণ অপেক্ষা করবে। পরে বমন্নবেগ ও মুখশ্রীব-হইলে রোগী জানুপ্রমাণ আসনে উপবিষ্ট হইয়া অনায়াসে অঙ্গুলি বা এরণ্ডাদি নাল গলমধ্যে প্রবেশ করাইয়া অপ্রবৃত্ত বেগ্লের প্রেরণ ও প্রবৃত্ত বেগের। প্রবর্ত্তন করিয়া বমন করিবে। অঙ্গুলি বা নীল গলদেশে এরূপ ভাবে প্রয়োগ করিবে, যেন গলদেশে কোনরূপ পীড়া না হয়। বমন কালে বমনুকারী ব্যক্তির উভয় পার্থ ও ললাট দেশ ধারণ করিয়া থাকিবে এবং পৃষ্ঠদেশ ও নাভি প্রতিলোমভাকৈ পীড়ন করিবে। তীক্ষ উষ্ণবীর্য্য ও কটু দ্রব্য দ্বারা কফে, মধুর ও শীতল দ্রব্য দ্বারা পিত্তে এবং নিবন্ধ অন্ম ও লবণ দ্বারা বায়ুযুক্ত কফে বমন করাইবে। যতক্ষণ পিত্তাদর্শন বা কাফনাশ না হয়, তুতক্ষণ বৰ্মন कब्रॉरेऊ शैष्त्र ॥ ४७-२७
