YYW9 অষ্টাঙ্গাহৃদয় । Set at ক্রিয়া সম্পাদিত হইয়া থাকে। নাড়ীযন্ত্রের দৈর্ঘ্য বিস্তায় ও স্থূলত্ব মোতোরক্সের পরিমাণনুসারে করিতে হইবে ॥ ১১১২ দশ অঙ্গুলি পরিমিত দীর্ঘ ও পাঁচ অঙ্গুলি পরিধি বিশিষ্ট নাড়ীযন্ত্র, কণ্ঠাভ্যন্তরস্থ শল্যের দর্শনার্থ প্রযুক্ত হইয়া থাকে। - - পঞ্চমুখচ্ছিদ্রা নাড়ী চতুষ্কর্ণবিশিষ্ট বারঙ্গের সংগ্রহার্থ এবং ত্রিমুখছিদ্রা নাড়ী দ্বিকর্ণবারঙ্গের সংগ্রহার্থ ব্যবহৃত হয়। (শিরাদি দণ্ড প্রবেশ যোগ্য শিখাকার কীলককে বারঙ্গ কহে ) ৷ ১৩ বারঙ্গ কর্ণের আকৃতি পরিধি ও দীর্ঘতা অনুসারে নাড়ীর আকারাদি হুইবে । শরীরান্তৰ্গত শল্যের দর্শনার্থ এই প্রকার অপর নাড়ীও প্রস্তুত করিবে ॥ ১৪ শল্যনির্বাতিনী নাড়ী। দ্বাদশাঙ্গুলি দীর্ঘ তিন অঙ্গুলি প্রশস্ত ছিদ্রযুক্ত এবং মুখ ভাগে পদ্মকর্ণ কার আকৃতি বিশিষ্ট নাড়ীকে শল্যনির্ঘাতিনী কহে। ইহা শল্যনির্যাতনার্থ ব্যবহৃত হয়। ১৫ অৰ্শোযন্ত্র। ইহা গোস্তানাকার, চারি অঙ্গুলি দীর্ঘ ও পাঁচ আঙ্গুলি পরিধি বিশিষ্ট। স্ত্রীলোকদিগের ছয় অঙ্গুলি পরিণি বিশিষ্ট । অশোরোগ দেখিবার জন্য দ্বিচ্ছদ্র (উভয়পীর্থে ছিদ্রযুক্ত ) যন্ধ এবং শস্ত্রক্ষারাদি প্রয়োগের জন্য একছিদ্র যন্ত্র ব্যবহার্য। ঐ যন্ত্রমধ্যে ছিদ্র ৩ অঙ্গুলি দীর্ঘ, DDD BBDDD DBBDBDS SDBD DB BBD DuD DD BBDB DBDBBS BBD S অর্শ। পীড়ন করিবার জন্য আর এক প্রকার যন্ত্র আছে, তাহাকে শমীযন্ত্র কহে। ইহা পূর্ব্বোক্ত যন্ত্রের ন্যায় কেবল ছিদ্রবিহীন। ৫ ভগন্দর যন্ত্র। ইহাও অশোষন্ত্রের ন্যায় । ইহাতে ওষ্ঠ থাকিবে না । তবে অশোষন্ত্রে যে কণিকা আছে, তাহা ছিদ্র হইতে উৰ্দ্ধে অৰ্দ্ধাঙ্গুল অপনয়ন করিবে৷ ১৬-১৮ ৭ নাসামন্ত্র। —াসার্ব্বদ ও নাসার্শাং চিকিৎসার জন্য এক ছিদ্রবিশিষ্ট, দুই অঙ্গুলি দীর্ঘ ও তর্জনীর ন্যায় স্কুল নাসাযন্ত্র ব্যবহৃত হয়। ইহা ভগন্দর যন্ত্রের ন্যায় ওষ্ঠরহিত ॥ ১৯ অঙ্গুলিত্রাণক যন্ত্র। ইহা হস্তিদন্ত বা কাষ্ঠীদ্বারা প্রস্তুত করিতে হয়। এই যন্ত্র চারি অঙ্গুলি দীর্ঘ এবং অর্শোষন্ত্রের ন্যার বিচ্ছিদ্র ও গোস্তানাকৃতি হইবে। ইহাদ্বারা মুখ ব্যাদান করা যায়। দন্তঘাত হইতে অঙ্গুলিকে রক্ষা করে বলিয়া এই যন্ত্রের নাম অঙ্গুলিত্রাণক ॥ ২০ যোনিত্রণেক্ষণ যন্ত্র। ইহা দ্বারা যোনির অভ্যন্তরস্থ ক্ষতাদি দৰ্শন করা যায় বলিয়া ইহাকে যোনিব্রািণক্ষণ যন্ত্র কহে। এই যন্ত্র ১৬ অঙ্গুলি দীর্ঘ, মধ্যে স্বৰ্ষর, মুদ্রাবদ্ধ (শলাকা চতুষ্টয়ের উপর একটা আংটীর মত থাকে, ইহা ইচ্ছামত সরাইয়া দেওয়া যায়), চারিখণ্ডে বিভক্ত (এই খণ্ড’’ চতুষ্টয় মিলাইলে দেখিতে নাড়ীষন্ত্রের ন্যায় হয় ) ও পদ্মের কোরাকেয় তীয় মুখ বিশিষ্ট, ইহার মূলদেশে চারিটীি শলাকা চাপিলে (কোরকাকৃতি) মুখ বিকসিত छभी थाटक ॥ २२ নাড়ীব্রণের অভ্যঙ্গ ও প্রক্ষালন নিমিত্ত দুই প্রকার যন্ত্র ব্যবহৃত হয়। এই যন্ত্রবয় ৬ অঙ্গুলি দীর্ঘ ও বস্তিষন্ত্রের ন্যায় বৃত্ত বা গোপুচ্ছাকৃতি বিশিষ্ট। ইহাঙ্গের ছিদ্র মূলে অনুষ্ঠা প্রমাণ এবং মুখে কলায় প্রমাণ হই থাকে। বস্তিষন্ত্রের অগ্রভাগে যেমন কণিকা থাকে। ইহাতে সেরূপ কণিকা থাকে না ; ਲਰ মূলভাগে যে কোমল চর্ম্মের থলি ( বন্তিপুটাফার) । থাকে, তাহ বাধিবার জন্য দুইটী কর্ণিক কৃত হইয়া থাকে ॥ ২২
