২৯শ অঃ ] ) { সূত্রস্থান। SNOY দিলে গলিয়া যায়। পাকশোথের লক্ষণ-বেদনার অল্পতা, স্নানত্ব, পাণ্ডুবর্ণতা, বলির উৎপত্তি, মধ্যে উন্নতি ও প্রান্তভাগে নিম্নতা, কাণ্ডু ও শোথাদির অল্পতা। জলপূর্ণ বন্তি টিপিলে তাহাতে । যেমন জলের সঞ্চার অবগত হওয়া যায়, ইহাতেও সেইরূপ পুষসঞ্চার জানা যায় ॥ ৩-৬ ব্রণাদিতে “বায়ু ভিন্ন বেদনা, পিত্ত ব্যতীত দাহ, কফাধিক্য ব্যতিরেকে শোগু এবং রক্ত বিনা রক্তবর্ণতা (ব্রণের লৌহিত্য) হয় না । ‘এই হেতু কফাধিক দোষত্রয় এবং রক্ত প্রকোপ দ্বারা স্নাথ পাকিয়া থাকে। ཤ་ D . শোথ পাকিয়া যাওয়ার পর পুষ্য মিঃস্থত না হইলে সেই অভ্যন্তরস্থ পুষ্য স্নায়ু মাংসাধিকে দুষিত করে, শোথের অভ্যন্তরে ছিদ্র ও উহার ত্বক পাতলা করিয়া দেয়। শোথের উপরিভাগ বলি সমূহ দ্বারা ব্যাপ্ত ও শুষ্ঠাববর্ণ হয় এবং ইহার লোমসীকম খসিয়া পড়ে ॥৮ কফজ শেখে রক্ত গভীরভূবে পাক প্রাপ্ত হয় অর্থাৎ ইহাতে পাক দুলক্ষ্য। সেইজন্য পক লক্ষণ সকল স্পষ্ট প্রকাশ পায় না। তবে যদি শেখ : শীতল ত্বক্সমবর্ণ অল্পবেদনীবিশিষ্ট প্রস্তরের ন্যায় কঠিনম্পর্শ বোধ হয়, তাহা হইলে প্রজ্ঞ চিকিৎসক নিঃসন্দেহে তাহাকে রক্তপাক বলিবেন ৷৷ ৯১০ - রোগী, অল্পসত্ত্বগুণান্বিত, দুৰ্বল বা বালক :হইলে তাহাদের ব্রণশোথ, অথবা যে শোথের পাক অতিক্রান্ত হইয়াছে কিংবা যে শেখ মর্ম্মসন্ধ্যাদি স্থানে জন্মিয়াছে, সেই সকল শোথে অস্ত্রপ্রয়োগ না করিয়া তাহ দারণ ঔষধ দ্বারা ফাটাইয়া দিবে। এতদ্ব্যতীত অপর স্থলে অস্ত্র প্রয়োগ করিবে৷ ১১ ” O . অপক ব্লুণশোথ ছেদন করিলে শিরা ও স্নায়ুর ব্যাপন্নতা, রক্তের অতিস্ৰাব, বেদনার অতি বৃদ্ধি বিদারণ বা ক্ষতজ বিসৰ্প উৎপন্ন হয়। শোথের অভ্যন্তরস্থ পুত্ব নির্গত না হইলে ক্রমশঃ বদ্ধিত হইয়া-অগ্নি ধেমনু তৃণাদিকে দগ্ধ করে সেইরূপ -উস্থা মাংস শিরা স্নায়ু ও রক্তকে শীঘ্র নষ্ট কুরিয়া থাকে৷ ১২১৩ O P ., AV যে-চিকিৎসক মজ্ঞানতাহেতু অপক শোথে অস্ত্র প্রয়োগ করে কিংবা যে পাক শোথকে উপেক্ষা করে, সেই অনিশ্চিতকারী অজ্ঞ চিকিৎসকদ্বয়কে চণ্ডালসদৃশ পাপায় বলিয়া মনে কঁরিবে ॥১৪ শস্ত্রকর্ম্ম করিবীর পূৰ্বে আতুরকে অভিলষিত অন্ন ( অপথ্য হইলেও) ভোজন করাইবে। আতুর ব্যক্তি শস্ত্রপুর্ত জন্য বৃন্দনী সহ করিতে না পারিলে এবং মদ্যপায়ী হইলে তাহাকে তীক্ষা মৃত্যু পান করিতে-দিবে। তাহা হইলে অল্পবল হেতু রৈাগী মূৰ্ছিত কইবে না এবং মত্ততা হেতু শত্রপাতৰ যন্ত্রণা অনুভব করিতে পরিবে না। কিন্তু মূঢ়গর্ভ অশ্মরী মুখরোগ ও উদর রোগাক্রান্ত ব্যক্তির পক্ষে ভোজন ও মদ্যপান নিষিদ্ধ৷ ১৫ শাস্ত্রপ্রয়োগ বিধি । শস্ত্রপ্রয়োগ কালে ব্যবহার্য্য-যন্ত্র ཁྭ་ཡིན།། পিচু প্লেক্স স্নেহ মধু প্রভৃতি উপকরণ দ্রব্য সংগ্রহ করিয়া রোগী পুর্ব্বাস্ত হইয়া উপবেশন করিবে। চিকিৎসক তাহার সম্মুখে পশ্চিম মুখ হইয়া উপবেশন পূর্বক রোগিকে যথাবিধি যান্ত্রিত্ন” করিয়া অতিতীক্ষ ཨཱ། ཨ་ཙཱ་ লোমভাবে আপ্ত প্রয়োগ করিবেন, যেন একুবারেই কার্য্যসিদ্ধি হয়। অস্ত্র পুষ্যস্থান পর্যন্ত প্রবেশ করিলেই তৎক্ষণাৎ উহা উঠাইয়া লইবে । শস্ত্রপ্রয়োগ কালে মর্ম্মস্থান শিরা স্নায়ু অন্থি প্রভৃতি যত্নপূর্বক বর্জন করিবে, যেন তাহাতে কোন রূপ আঘাত না লাগে'। । রণ অত্যন্ত
