পাতা:অহল্যা হড্‌ডিকার জীবন বৃত্তান্ত.pdf/১০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ۰ ه د ] বাসনা থাকে তো কল্য একখানি আবেদন পত্র লিখিয় এস্থানে পাঠাইয়া দিও । - - * হড়িক । ওহে রক্ষক ! তুমি বাপু বৃথা আড়ম্বর করিয়া তামাকে নিষেধ করিওনা, তাহ হইলে তোমার বিপদ হইবে । , . . . . * সৈনিকপুরুষ। কি অহঙ্কার! তুমি আপদের ভয় দেখাইতেছ, মঙ্গল চাহুতো যেখানে ণ্ডাছ সেইখানেই থাক, আর এক পদ অগ্রসর হুইলেই, এখনই স্মানি তোমার মস্তকচ্ছেদন করিব । - *s ভাল, আমার শোণিতে তোমার দেহ আরক্তবর্ণ হউক, এই কথা বলিয়া হড়িক অগ্রসর হইয়া চলিল। প্রতিহারী রোষবশতঃ কোষ হইতে তরবারি বাহির করিয়া তাহার উপর এক আঘাত করিল, ইত্যবসরে সে বেগে গমন করিয়া জনতার ভিতরে মিলিল । সুতরাং ঐ তীকু অস্ত্রের অtযাত তাহাকে লাগিতে পারিল মা । সে য{ত্র মহা সঙ্কট হইতে প্রাণ রক্ষা হইয়াছে, ইহা দেখিয়া ঘোরতর উচ্চৈঃস্বরে হড়িক অর্ত্তিনাদ করত বলিন্ত লাগিল, “দোহাই মহারাজ ! দোহাই মহারাজ ! মোগল স্পীশ্বর বাদসহ মহাশয়ের দোহাই ! আমার প্রাণ যায়, রক্ষা করিতে আজ্ঞ হউক” । চীৎকারের শব্দে বিচারাসন পর্যন্ত যেন টলুটলায়মান হইল। " করুণস্বভাব হুমায়ূন বাদমাহ সন্নিহিত রাজপুরুষদিগকে আজ্ঞ করিলেন, “যে ব্যক্তি কাতরতা প্রকাশ পুর্ব্বক नाग्न বিচারের নিমিত্ত আমার শরণাগত হইয়াছে, তোমরা তাহাকে সত্ত্বর আমার সম্মুখে আনয়ন কর t” এই কথা শ্রবণ করত হড়িক অতি শীঘ্র বিচারাসনের