পাতা:অহল্যা হড্‌ডিকার জীবন বৃত্তান্ত.pdf/৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

t es i যে তুষ্মধ্যে স্থটা প্রবেশ করীনও মুকঠিন। তাহার কর্ণ* স্বল্প কছুপাতার ন্যাম্বিলিত হইয়া রহিয়ছে, তন্নিকটবর্তী দুগুয়ের অস্থিগুলা এমনি উচ্চ ষে তাহতে এক মুষ্টি তণ্ডল জনায়াসে রাখা যায়। প্রবণেন্দ্রিয় ৰেরূপ বললামীর স্ত্রাণেন্দ্রিয়ও সেই রূপ। মুখ মণ্ডলে মাসিক আছে দর্শন করিষার্মাত্র শাস্ত্র অনুভব হওয়া মুকঠিন; মন সংযোগ করিয়া বিশেষরূপে নিরীক্ষণ করলে, কখন না কখন উজ্জ্বল্প প্রাণশক্তি ছিল এমন চিহ্ন পাওয়া যাইতে পারে, কিন্তু স্বক্ষদশী লোক ব্যতীত অপষ্ট সাধুণরণে তাহ উপলব্ধ করিতে সমর্থ হয় না। তাছার নরনযুগল যেন দুইটা বৃহদাকার গর্তের সদৃশ, তাহার উৰ্দ্ধভাগস্থ জদেশটা লোলিত হইয়৷ তদুপরি এমনি কদর্য্যরূপে অৰনত হইয়া পড়িয়াছে যে কোনমতে চক্ষুর তারা দেখিতে পাওয়া যায় না। " - দ্বন্ধা-জিগরখার ভগ্ন প্রস্তরোপরি উক্ত ভাবে উপরেশন করিয়া আছে, এমত সময়ে অহল্যা তাহার নিকট-. বর্ত্তিী হইয়! নম্র ভাবে নমস্কার করিয়া কহিল, মাতঃ ! দর্শনীস্বরূপ এই স্বর্ণমুদ্র আমি তোমাকে প্রদান করিতেছি, অনুগ্রহ পুর্ব্বক তুমি আমাকে केंद्रैौं মনোভীষ্ট সিদ্ধ কর। কুহকিনী Ž নী, অহল্যার এই ৰুখায় মনে মনে পরম পরিতুষ্ট হইয়া, অহল্যাকে সম্বোখম করিয়া কহিল, “যুবতুি f যেরূপে মাছশ স্ত্রীলোক্ষের আশীর্ব্বাদ প্রাপ্ত হইতে হয় তাহা তুমি উভয়ঙ্কপ অৰগত আছ । অতএৰ’মামি কায়মনোবাক্টে কহিতেছি, যাহাতে তোমার মনস্কামনা চরিতার্থ হয় তাহার যখবিহিত চেষ্ট করিব” । । --