পাতা:অহল্যা হড্‌ডিকার জীবন বৃত্তান্ত.pdf/৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

اع ميا মহাসুভব হইতে পারিৰে । তৎকালে হিষ্টছমাত্রেই নিঙ্গ সন্তানের বিদ্যাভ্যাস বিষয়ে অতিশয় যত্নবান ছিল । এই কর্ম্মকে গুরুতর কর্তব্য কর্ম্মবোধে, তাহার। বিবেচনা করিও আমরা যদি পুত্রদিগের বুদ্ধিবৃত্তি এবং ধর্ম্মপ্রবৃত্ত্বির উন্নতি বিষয়ে অবহেলা করি, তবে ঈশ্বর সন্নিধানে এবং দেশীয় জন সমাজের নিকটে অত্যপরাধী হইব । একারণ বালকগণ পঞ্চম বৎসর বয়স্ক হইলেই পিতা মাতারা নিজ গ্রামের গুরু মহু শয়ের সমীপে তাহাদিগকে প্রেরণ করিত। রাজাকে দেখাইবার নিমিত্ত ঐ বালকের নাম ধাম এবং সে কাহীর পুত্র, তাবৎ বিবরণ গুরুমহাশয় একখানি পুস্তকে লিথিয় রাখিতেন । প্রত্যেক পাঠশালার উপরিভাগে মর্ম্ম গ্রগণ্য গড়ে খ দেবের প্রতিয়লি স্থাপিত ছিল, স্প বয়স্ক কুমারের বিদ্যাভ্যাসে প্লর স্ত্র হইবার সময়ে প্রথমে ষ্ট্র গজানন এবং সরস্বর্তী দেী আরাধনা করিত শিক্ষক, অন্যান্য ছাত্রবর্গ, এবং মধীন পাঠকের আত্মীয়গণ স্তবস্তোত্র পুর্ব্বক ঐ দেব দেবীর নিকটে প্রার্থনা করিত, রুপাবলোকন করিয়| উ: যেন নব প্রবৃত্ত বালক টাকে বিদ্যানুশীলনে বিশেষ যত্নল ন করেন, ম র শিক্ষ; বিধানে সাহায্য প্রদান পুর্ব্বক তাহাদিগের অংশ যেন সুসিদ্ধ করিয়া পাঠককে জ্ঞানবান করেন । , - তৎকালে বিদ্যাশিক্ষার এইরূপ রীতি থাকাতে কোন রূপে অহল্যার যৎকিঞ্চিৎ বিদ্যাশিক্ষা হইয়াছিল। যাহাহউক, হুমায়ুন বাদসাষ্ট্রের প্রধান মন্ত্র বিরামর্থর পুত্র অহল্যাকে স্বরূপ ভাল বালিতেন, অহল্যাণ্ডু উাহার প্রতি তদনুরূপ অনুরাগ প্রকাশ করিতে কিছুমাত্র ক্রটি করে