ՖԵ :8 শ্বধর। ১৮১৭ ॥ ১৯ আী ॥ ১৪ ধাঁ ॥ ১ ॥ ২ প্রকরণ দেখ ] কোনং স্থানে যে রসুম দাতব্য ও যে ব্যক্তি তা হা দিবে। আদালতের উকীল ৷ ২৭ আইন। ৫০০০০ টাকাঅৰধি ৮০০০০ টাকাপর্যন্ত ৫০০০০ টাকার উপর শতকরা ১ টাকা তদতিরিক্তের উপর শতকরা ॥০ আনা । ৮০০০০ টাকার উদ্ধ হইলে রসুম হাজার টাকা। এব^তাহার উদ্ধে অধিক হইতে গারে না । ং প্র । পূর্ব লিখিত হিসাবের মধ্যে ডাঙ্গ টাকা গণ্য হইবে না। ৩ প্র | উকীলেরদের রসুম বলিয়া কিছু বাদ দেওয়া যাইবে না কিন্তু ১৮১৪ সালের ১ আইনের ১১ ধর্ম্ম নুসারে ইষ্টায় কাগজের উপর তাহার রসীদ” লওয়া যাইবে । ২৬ ধ; i ১ প্র ৷ যদি তাৰখ দাওয়া আসামী বা ফরিয়াদীর পক্ষে ডিক্র হয় তবে তাহার উকীলের তাৎ খরচ পরাজিত ব্যক্তিকে দিতে ডিক্রীর পৃষ্ঠে হুকুম লেখা যা ইবে । কিন্তু যদি দাওয়ার কেবল এক অণ২শের ডিক্রী হয় তবে উকীলের খরচ তত্ত্বল্য অশানুসারে পরাজিত ব্যক্তি দিবে l ং প্র। যদি মোকদম অথবা আপীল ডিস্মিস্ হয় তবে উভয়পক্ষেয় উকীলের খরচা ফরিয়াদী বা আপেলান্ট দিবে। ৩ পু | আদালতের সাহেবেরদের বিবেচনায় ন্যায় বোধ হইলে আদালতের সাহেবেরা উকীলের খরচা ফরিয়াদী ও আসামীর মধ্যে ভাগ করিয়া দিতে হুক । রিতে পারিবেন । ২৭ ধ৷ মোকদমাতে যত খরচ লাগে সে সকল ডিক্রর সঙ্গেই চরম হইবেক এব° সে সকল খরচ যেরূপ ন্যায় বোধ হয় সেইরূপে ফরিয়াদী বা আসামীর মধ্যে বিভাগ করিয়া দিতে জজসাহেব হুকুম দিবেন। ২৮ ধা । যে যোত্রহীন ব্যক্তিরা আদালতের খরচ দিতে অসম্মত হয় তাহারদের বিরুদ্ধে মোকদ্দমা ডিক্রী হইলে আদালতের সাহেবের উকীলের যে রসুম ফরিয়া দী বা আসামী দাখিল করিয়া থাকে তাহার কিয়দপ২শ আপনারদের বিবেচনাক্রমে ফিরিয়া দিতে পারেন পরে উকীলের উপযুক্ত মেহনতান দিলে সে যোত্রহীন ব্যক্তির যদি কিছুসমৃত্তি থাকে তৰে আদালতের সাহেবের তাহাহইতে বাকী রসুম উসুল করিতে চেষ্টা করিবেন। ২১ধা । মোকদম ডিক্রী হইলে উকীলের রসুম দেওয়া যাইবে। মোকদমা ས། ཀེ།། :་ཀ་༠ উকীলের খরচাদেওন স্থকিত হইবে না। H
