যোত্রহীন ব্যক্তিরদের মোকদম । রেজিষ্টরসাহেবেরদের বিশেষ ক্ষমতা । ২৮ আইন। স্বরূপে সওয়াল জওয়াৰ করিতে অনুমতি চাহে তৰে (১৪ ধারার লিখিত ৰূলবিন) সে স্বয়ঃ হাজির হইয়া বা উকীলদ্বারা এক দরখাস্তু দিবে তাহাতে আপন স্থাবর ও অস্থাবর বস্তুর ৰেওয়া এৰণ তাহার আন্দাজী মূল্য লেখা যাইবে । ং প্ল ॥ আদালতের সাহেবের দরখাস্ত পাইলে এই আইনের ৫ ধারার ৩ প্রকর পাবধি ৭ প্রকরণপয্যন্তানুসারে কর্ম্ম চালাইবেন । ৩ প্র ৷ এই আইনের ৭ ৷ ৮ ৷৷ ১ ৷ ১০ ধারানুসারে যোত্রহীন ফরিয়াদী বা আপে লাণ্ট মোকদমা চালানেতে যে উপকার ও সহকারিত পায় তাহ আদালতের সাহে বেরা আপনারদের বিবেচনানুসারে দরখাস্তকারি ব্যক্তিরদিগকে দিতে বা না দিতে হুকুম করিতে পারেন। এব^ হাজিরহওয়া বিনা আর কোন বাবতে যোত্রহীন আসামী বা রিল্পণ্ডেন্টের স্থানে জামিন লওয়া যাইবে না। ১৭ ধা। এই আইনের দাড়া সরাসরী মোকদম বা আপৗলের উপর থাটিবে না। ১৮ধ ॥ সদর দেওয়ানী আদালতের সাহেবেরদের ডিস্ট্রর আপীল যদি ই^গ্র শুদেশের ঐযুত বাদশাহের কৌন্সেলে হয় তবে যে যোত্রহীন সে আপলে সম্নক রাখে তাহাকে সদর দেওয়ানীর সকল রোয়দাদ ও ডিক্রর নকল বিনাখরচায় দেওয়া যাইবে এবং সে সকল ইষ্টান্নযুক্ত কাগজভিন্ন অন্য কাগজের উপর লেথ যাইবে l ১১ধা । যাহারা আপনারদিগকে যোত্রহীন বলে তাহারদের মুৎফরস্কা দরখাস্ত ও আরজী কোন বোর্ড বা কালেকটর বা অন্য কোন সরকারী চাকর বিনা ইষ্টায় কাগজে গুহ্য করিতে পারবেন না কিন্তু যে ব্যক্তিরা ফৌজদারী জেহলেখানায় সও য়াল জওয়াব হওনার্থে অথবা আদালতের সাহেবেরদের দণ্ডাজ্ঞাতে কয়েদ থাকে * তাহারদের দরখাস্ত ফৌজদারী আদালতের সাহেবের বিনা ইষ্টায় কাগজে লইতে পারেন । ২ আইন। ং ধ্য যে জিলাতে রেজিষ্টরসান্ত্রেলোকেরা রেজিস্টরী কর্ম করেন তভিন্ন অন্য জিলাতে যে কোন মোকদ্দমার হেতু হয় তাহার সরালরী মোকদমা ১৮১৪ সালের ২৪ আইনের ১ং ধারার ৭ প্রকরণানুসারে নিম্পত্তি করিতে শ্রীযুত গবরনর জেনরল বাহাদুর হজুর কোন্সেলে কোন রেজিষ্টরসাহেবকে বিশেষ ক্ষমতা দিতে পারেন । [16]] U ՖԵ Ֆ8 মুংফরস্তু আন্তজী। [বিম্বায়িত ১৮১৬ ॥৪ অী ॥ ২ ধারা দেখl} >brン@
