পাতা:আগামীকাল - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জলধি বলে চলল, বিশ্ববাস করুন। এককড়িদা, মেয়েটা একটা জাত সাপ! রমেন ছোড়াটা একটা প্রথম শ্রেণীর বিপলবী ও সম্রাসবাদী। আমাদের কল্যাণ-সপ্টেম্বর ব্যাপার স্যাপার নন-পলিটিক্যাল লেবেল অটা, তাই মণি কিছুদিনের জন্য আশ্রয় নিয়েছিল। এককড়ি সবিস্ময়ে বলে উঠল, এ তুমি কি সব বাজে কথা জুড়ে দিলে। ধাপা মারার আর জায়গা পাওনি, না। জলধি অন্যারোধের ঘরে বললে--এককড়িদা, আমি আপনার কাছে করজোড়ে নিবেদন করছি, ধৈর্য ধরে আমার সব কথা শােনন। তারপর আপনার মতামত ব্যক্তি 卒死卒目 এককড়ি মাচাক হেসে বললে, ঠিক আছে, তাই বল । সেদিন রাত্রে বিদেশ থেকে এক-জাহাজ গোলা-বারদ আর অস্ত্রশস্ত্র আসার কথা ছিল । YBDD uDBD u DBBS DDD D DDD BD SS BBB S S BB DBDBDB BDLB0 রীতিমত কাঁটা দিয়ে উঠছে । একবার জেল খেটেই আমার চড়ান্ত আক্কেল হয়ে গেছে! আর নয়। সেদিনই নাক-কান মলেছি। আর থানা-পলিসের ঝামেলা এড়াবার জন্যই নন পলিটিক্যাল সংছা সর্বদেশী কল্যাণ-সংঘ প্রতিষ্ঠা করে সমাজ সেবায় মন-প্রাণ স’পেছি। u DBDD BK BuSu0SLLL SBBD BBB BBDDuDSS sOO BBDDD DDSDD BBDD না জলধি ! কী জাহাবাজ মেয়ে’রে বাবা ? তারপর কি হ’ল, বলছি শােনন এককড়িদা, মণি প্রত্যক্ষভাবে সশস্ত্র বিপ্লবের সঙ্গে DDD SS DD MBDBD KB kE BBtS SDDBBBSS কি বললে, মণি প্রত্যক্ষভাবে’ সশস্ত্র বিপ্লবের সঙ্গে জড়িত ? আর ওই যে ব্লমেন নামে ছোড়াটা ক'দিন মণির কাছে কাটাচ্ছে, ওটা ত পলিসের নজর এড়াবার জন্যই এ-গ্রামে এসে ঘাপটি মেরে বসে রয়েছে । জেল-খাটা ত ওর কাছে জল-ভাত । ইউরোপে দীঘদিন কাটিয়েছে । মন্তবড় সশস্ত্র বিপলবী । সেখানে নাকি প্রবাসী ভারতীয়দের নিয়ে বিপলবী দল গঠন করে গোপনে ভারতের সন্ত্রাসবাদীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছে । আর জাহাঙ্গ বোঝাই কয়ে অস্ত্রশস্ত্র চালান দিয়ে विभाग:सद्ध काछल एलानाल कलूछ । এককড়ি চমকে উঠে বললে, কী মারাত্মক চক্করেই না পড়েছিলাম রে বাবা । জলধি চেয়ারটাকে এককড়ির দিকে সামান্য টেনে নিয়ে গেল । এবার অপেক্ষাকৃত নীচু গলায় বললে, ইউরোপ থেকে গোলাবারুদ অস্ত্রশস্ত্র বোঝাই জাহাজ রওনা করিয়ে দিয়ে হাতছাড়া রমেনটা অন্য একটা জাহাজে চেপে সোজা। এখানে পাড়ি দিয়েছে। কী সাতঘাতিক কাগড়কারখানা রে দিবা ! মণি সব জানত । ওর সঙ্গে রমেন নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করে চলছিল । নিয়মিত চিঠিপত্র লেনদেন হয় । আর আমরা কিনা কল্যাণ সঙ্ঘে কী জাহাবাজ মেয়ে রে বাবা! শমনেই যে আমার গায়ের রক্ত হিম হয়ে আসছে জলধি । ey