পাতা:আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র.djvu/১১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র বৎসর বয়স হলে কর্ম্মত্যাগ করা দরকার, তবে ট্রাষ্ট্রীরা এর ব্যতিক্রম করতে পারেন । যখন আচার্য্যের বয়স যাট বৎসর পূর্ণ হল, তিনি পদত্যাগ-পত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠিয়ে BBS DDD DBDBD DB BBDDD gB DBBBD জন্য অধ্যাপক নিযুক্ত করলেন। এই সময়ে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়কে যে পত্র লেখেন তাতে তঁর হৃদয়ের মহত্ত্বই প্রকাশ পায় । তিনি লেখেন-“আমার জীবনের বাকী দিনগুলি বিজ্ঞানমন্দিরের পরীক্ষাগারে কাটিয়ে দিতে খুবই ইচ্ছা করি, কিন্তু এই কাজের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছ থেকে আর অধিক পারিশ্রমিক গ্রহণ করতে আমি অক্ষম । সেই জন্য আমার নিবেদন যে পালিত অধ্যাপকের প্রাপ্য মাসিক একহাজার টাকা আমি বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রত্যাৰ্পণ করছি, যাতে এই টাকা বিজ্ঞানমন্দিরে রাসায়নিক বিভাগে ব্যয় হতে পারে ৷ ” এই রকমে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়কে ৬০,০০০ টাকা প্রত্যাৰ্পণ করে’ আদর্শ গুরুর ন্যায় বিজ্ঞান আলোচনায় রত হলেন। প্রাচীন ভারতে অধ্যাপকদের যে আদর্শ ছিল, প্রফুল্লচন্দ্র সেই আদর্শ যুবকসমাজের কাছে উপস্থিত করলেন। সমস্ত ভারত মুগ্ধ হয়ে তঁর স্বার্থত্যাগের কথা শুনিল । Sofio