পাতা:আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র.djvu/৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র তাই . তিনি নিজেই বলেছেন -“বহুবর্ষ নিস্ফল চেষ্টার পর রত্নান্বেষী দৈবাৎ এক বহুমূল্য ধাতুর খনি আবিষ্কার করিলে, তাহার মনে যেরূপ আনন্দের উদ্রেক হয়, আমিও সেইরূপ আনন্দে আত্মহারা হইলাম। যদিও পুস্তকাগার ও রাসায়নিক পরীক্ষাগারে যথোপযুক্ত সময় বণ্টন করিতে আমার অসুবিধা হইয়াছিল, তথাপি লুপ্ত রত্নরাজির আবিস্কার আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ দ্বাদশবর্ষাকাল নিয়োজিত করিয়াছিল ।” দুই খণ্ডে এই প্রকাণ্ড ইতিহাস লিখে ডাক্তার রায় যেমন একদিকে জগৎ সভায় বাঙালীর তথা ভারতের মান রাখলেন, তেমনি অন্যদিকে সেই সঙ্গে তঁর নামও ঐতিহাসিক বলে দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়ল। সব সভ্যদেশের জ্ঞানীরা এই বই পড়ে আশ্চর্য্য হয়ে গেলেন যে যখন ২৫০০ বৎসর আগে তক্ষশিলা বিশ্ববিদ্যালয়ে জীবক কোমার ভট্ট ঋষি আত্রেয়ের কাছে আয়ুৰ্বেদ অধ্যয়ন করতেন, তখন ভারতে রসায়নবিজ্ঞানের খুব চর্চা ছিল । “হিন্দু রসায়নশাস্ত্রের ইতিহাস” ডাক্তার রায়ের অমূল্য কীর্ত্তি । দেশে বিদেশে এই বইখানি সম্মান লাভ করেছে। DDB uDB riiD BDD BD s BBBD sBSLD করেছেন । ¢ዓ