পাতা:আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র.djvu/৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র করে দিতে পারেন, এমন উকীলরা কি ওকালতি ব্যাপারটার মর্য্যাদা হানি করছেন না ? তাই বলছিলাম-উকীল তৈরী করবার কলটা যদি বেশ কয়েক বৎসর বন্ধ থাকে, তবে গোবেচারী উপোসকারীর দল বেঁচে যেতে পারে। প্রয়োজন ও আয়োজনের মধ্যে অসামঞ্জস্য কত বেশী হয়ে পড়েছে বিবেচনা করে দেখা উচিত। তা হ’লে দফে দফে উকীল তৈরী ক’রে তাদের দফা রফা করবার প্রবৃত্তি হবে না ।” তাই তিনি বাংলার ছেলেদের ডেকে বলছেন যে গতানুগতিক ভাবে সেই এক মামুলী রাস্তায় না ছুট-একটা নতুন পথ বার করতে। সেই পথ-ব্যবসার ও বাণিজ্যের পথ। ব্যবসায়ে কি কি দরকার তাও তিনি বলেছেন । প্রথম দরকার হচ্ছে শিক্ষার। তাই তিনি বলেন- “ব্যবসায় আরম্ভ করেই কিছু সফল হওয়া যায় না। চেষ্টা চাই, ধৈর্য্য চাই। কেমিষ্ট্রী বা রসায়ন শিখতে হলে যেমন পরীক্ষাগার (Laboratory) চাই, ব্যবসা শিখতে হলেও পরীক্ষাগারের তেমনি দরকার। ক্লাইব ষ্টট, ক্যানিং ষ্ট্ৰীট, বড়বাজার, এজরা স্ট্রীট-এইসব স্থান হচ্চে ব্যবসা শিক্ষার পরীক্ষাগার। এই সব রাস্তায় চোখ চেয়ে ঘুরে ফিরে বাজারের হালচাল বুঝতে হবে। কোন মাড়োয়ারী বা bፖኃ