পাতা:আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র.djvu/৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র অসুর এসে দেবতাকে গ্রাস করবে, অতএব-যাত্রা নাস্তি, হাঁড়ি ফেলতে হবে, স্নান করে শুদ্ধ হতে হবে; তাই মেনে নিলাম-অথচ ক্লাশে পড়েছি-“Shadow of the earth creeps over the moon.” etc. as সাহস বঁাধ, ভাবতে শিখ, তবে ত দেশ জাগবে।” অস্পৃশ্যতা সম্বন্ধে তিনি বলেন :-“এ ভণ্ডামি আর চলবে না। বরফ খাব, সোডা খাব, ষ্টীমারে বাবুর্টির রান্না খাব, সাহেবের হোটেলে খাব, আবার নামাবলীও ঠিক রাখব, তা হয় না।--এই ছুৎমার্গের হাত এড়াতে না পারলে হিন্দুধর্ম্ম পৃথিবী হতে লোপ পাবে। এসব ছাই-পােশ দূরে ফেলে দিয়ে, হিন্দুজাতিকে বক্ষ বিস্তার করে সোজা হয়ে দাড়াতে হবে ; নোংরা দেশাচার পাপাচার আকঁড়ে থাকলে চলবে না।” ९ल १ोंग-नांईिठन थांब्रा রাসায়নিক হলেও, বাংলাসাহিত্য প্রফুল্লচন্দ্রের রচনা থেকে বঞ্চিত নয়। যখন রাজসাহীতে দ্বিতীয় বঙ্গীয় সাহিত্যসম্মেলনের . অধিবেশন হয়, তখন বাংলার সাহিত্যিকগণ আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্রকেই সভাপতির আসনে বরণ করেন। সেই অভিভাষণে তিনি বাংলাসাহিত্যে বৈজ্ঞানিক রচনার অভাব কতটা তা দেখান ও বৈজ্ঞানিক b心