পাতা:আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র.djvu/৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র দের অনুরোধ করেন যে তঁরা যেন নিজেদের রচনা বাংলাভাষায় লিপিবন্ধ করেন । বাংলার নানা মাসিকপত্রে আচার্য্যের রচনা দেখা যায়। অনেক বৎসর পূর্বে তিনি “মানসী"তে বাঙালীর দৈহিক অবনতি সম্বন্ধে প্রবন্ধ লিখেছিলেন । যখন তিনি আসাম ছাত্রসম্মেলনের সভাপতির কাজ শেষ করে ফেরেন, তখন তিনি “প্রবাসী’তে “আসমিয়া সাহিত্য’ সম্বন্ধে একটা গবেষণামূলক প্রবন্ধ লেখেন। তঁর ‘অল্পসমস্যা’ প্রথমে “প্রবাসী”তেই প্রকাশ হয়। এ ছাড়া “প্রবাসী”তে ভঁর আরও অনেক রচনা প্রকাশ হইয়াছে। মাসিক বসুমতী”- তেও তঁর অনেক প্রবন্ধ স্থান পেয়েছে । তার মধ্যে “বাংলা গদ্যসাহিত্যের ধারা” উল্লেখযোগ্য । এই প্রবন্ধে তিনি বৈজ্ঞানিকের মত বাংলা গদ্যসাহিত্যের সব ধারাগুলি বিশ্লেষণ করে দেখান। এতে দেখা যায় যে আচার্য রায় কেবল বিজ্ঞান নিয়ে আলোচনা করেন না, সাহিত্যের সব ধারা ও আন্দোলনেরও খবর রাখেন। এই প্রবন্ধে তিনি سسسسس RetGNة “কেরী, মার্শম্যান প্রমুখ ইংরাজ মিশনারীদিগের সময় হইতে আরম্ভ করিয়া ঈশ্বর গুপ্ত, অক্ষয় দত্তের সময় পর্যন্ত বাঙ্গালা গদ্য-সাহিত্য-গঠন-কার্য্য ও পরিপাট্য সাধন চলিতে Se