পাতা:আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের প্রবন্ধ ও বক্তৃতাবলী.djvu/৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচার্ল্য প্রফুল্লচন্দ্র ভ্রান্ত্রেৰ ७=ांन्तुच्क <= न्चड्व्-ज्ञांन्वव्नौ . S বাঙ্গালীর মস্তিষ্ক ও তাহার অপব্যবহার দ্বিতীয় সাহিত্য সন্মিলনীর অভিভাষণে একু স্থলে বলিয়াছিলাম যে, “প্রায় সহস্ৰ বৎসর যাবৎ হিন্দুজাতি একপ্রক্লার মৃতপ্রায় হইয়া রহিয়াছে। যেমন ধনীর সন্তান পৈতৃক বিভব হারাইয়া নিঃস্বভাবকালাতিপাত করেন, অথচ পূর্ব্বপুরুষগণের ঐশ্বর্য্যের দোহাই দিয়া গর্ব্বে স্ফীত হন, আমাদেরও দশা সেইরূপ । লেক বলেন যে, খৃঃ অঃ দ্বাদশ শতাব্দী হইতে ইউরোপ খণ্ডে স্বাধীন চিন্তার স্রোত প্রথম প্রবাহিত হয়। প্রায় সেই সময় হইতেই ভারতগগন তিমিরাচ্ছন্ন হইল। অধ্যাপক বেত্বর *( weber ) যথার্থই বলিয়াছেন যে, ভাস্করাচার্য্য ভারতগগনের শেষ নক্ষত্র। সত্য বটে, আমরা নব্য স্বতি ও নব্য ঠায়ের দোহাই দিয়া বাঙ্গালীমস্তিষ্কের প্রখরতার শ্লাঘা করিয়া থাকি, কিন্তু ইহা আমাদের স্মরণ রাখিতে হইবে যে, যে সময়ে স্মার্ত্ত ভট্টাচার্য মহাশয় মন্থ, যাজ্ঞবধ, পরাশর প্রভৃতি মন্থন ও আলোড়ন করিয়া নবম বর্ষীয়া বিধবা নির্জল উপবাস ন কুরিলে তাহার পিতৃ ও মাতৃকুলের উৰ্দ্ধতন ও অধস্তন কয় পুরুষ নিরশ্নগামী হইবেন, ইত্যাকার গবেষণায় নিযুক্ত ছিলেন, ধে সময়ে রঘুনাথ, গদাধর ও জগদীশ প্রভৃতি মহামহোপাধ্যায়গণ বিবিধ জটিল টীকা টিপ্পনী রচনা করিয়া টোলের ছাত্রদিগের আতঙ্ক উৎপাদন করিতেছিলেন,