পল্লীর ব্যথা نع سريعة গাতা দিয়া কামু করিতে আরম্ভ করি, তাহ হইলে যে কত শত শত পৃদ্ধরি ও দীঘির পক্ষোদ্ধার হয়, তাহা বলা যায় না। ফল কথ} 4ಕ್ಕೆ ডোমহীনতাই আমাদের সর্ব্বনাশের মূল श्शय्छु । অfমরা সমস্তই বুঝি, কিন্তু কায করিবার ক্ষমতা নাই। আমরা কি প্রকার অলস ও উদ্যমহীন, তাহার একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ দিতেছি । প্লায় পাচ সপ্তাহ হইল, বাগেরহাট কলেজের সন্নিকটে এক জন চাষী গৃহস্থের বাড়ীর সন্নিকটে দেড় কাঠা পরিমাণ একটি পুকুর দেখিলাম। আমার এক জন, সঙ্গী দেখাইলেন যে,” পুকুরটি কচুরীপুমার চাপে বুজিয়া গিয়াছে। শুধু যে জল দূষিত হইতেছে, তাহা নহে, ইহাতে মাছও বচিতে পারিরে না। প্রত্যেক দিন স্নানের সময় যদি কাস্তে হাতে করিয়া এক জন দুই জন মিলিয়া আধ ঘণ্টাকাল এই ধাপ ফুটে, তাহা হইলে এক সপ্তাহের মধ্যে সমস্ত পান। নির্ম্মল श्ध्न ! किछु ७झे “একফসলী” দেশে দিব্য হাত-পা কোলে করিয়া গৃহস্থ সুখে নিদ্রা যায় । ফলত: এ প্রকার উদ্যমহীন অলস জাতির পরিণাম বড়ই শোচনীয় । আমরা বছরের পর বছর প্রত্যক্ষ করিতেছি যে, খুলনা জিলায়, এমন কি, সমগ্র, কাঙ্গালায় হিন্দু-সমাজের মেরুদও ধোপা, নাপিত, কুমার, কামার প্রভৃতি শ্রেণী একেবারে লোপ পাইতেছে । কায়স্থ, ব্রাহ্মণ প্রভৃতি শ্রেণীর মধ্যে মেয়ের বিবাহ দেওয়া একটি দায়স্বরূপ হইয়াছে, উথরিল্লিখিত নিম্নশ্রেণীর মধ্যে অধিক পণে জাবার কন্য,ক্রয় করিয়া বিবাহ করিতে হয়। • কাজেই ৪-৪৫ বছৰু জয়সে ২ শত হইতে ৪ শত টাকা পণে ৯/১০ বর্ষ বয়স্ক মেয়ে ক্রয় করিতে হয়। ইহার অল্পদিন পরেই যুবতী বিধবা রণথিয়৷ ইহলোক হইতে বিদায় গ্রহণ করে। এই সমস্ত কারণে সমাজের কি বিষময় ফল হইতেছে, .
