পাতা:আজ কাল পরশুর গল্প.pdf/৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ci > ढ * । । द्व् লম্বাটে হয়ে গেছে, দু’পাশ থেকে যেন পিষে দিয়েছে কোন জোরালো 6*ब० यक्ष । ‘নগা কিছু করছে না ?” “ঘানি টানছে। তুই যা অ্যাদ্দিন করে এলি। আমায় ছাড়িয়ে দেওয়ায় কানায়ের ওপর চটে ছিল । সীতু, রাখাল, বন্তি আর কাঁটা ছোড়াকে নিয়ে কেনালে কানায়ের চালের নৌকো ধরিয়ে দিতে গেছল বাহাদুরী করে। ফাটা মাথা নিয়ে ডাকাতির চার্জে জেলে গেছে। ব্যাটা কুপুত্র চণ্ডাল! দু’বেল খেতে পাবার মতলব ছিল ব্যাটার।’ ভূষণের মেয়ে রতন এসেছিল একখানা তীতের কাপড় পরে। “কি যাতা বলছি বাবা । দাদা গেল। তোমার জন্যে শোধ নিতে, তুমি বলছি তার মতলব ছিল। খেতে পাবার জন্যে কেউ জেলে যায় ?” বলে সে হাঁটু-বঁকাবার যন্ত্রণায় মুখ বাঁকিয়ে গোপালের পায়ে চিপ করে। প্রণাম করল । O গোপাল এসে মামাকে প্রণাম করেনি। যাবার সময় ভূষণের পায়ের পাতার আধ হাত তফাতে মাটি ছুয়ে সে প্রণাম সারল । পথে নেমে জোতদার কানায়ের বাড়ীর দিকে হাটতে হাটতে গোপাল ভাবে, পৃথিবীতে যা সব ঘটছে তা তার বোধগম্য হবে না। বিশ বছরের বেশী যে কাজ করে এসেছে সে দু’মাস অসুখে ভুগে অশক্ত হয়ে পড়ায় কানাই তাকে ভাগিয়ে দিল ! কেবল তাও তো নয়। দু'এক যোজন দূরের হােক, কানায়ের সঙ্গে একটা সম্পৰ্কও যে আছে তার ভূষণ মামার। যে সম্পর্কের জোরে তারও অধিকার আছে কানাইকে বড় মামা বলার। (SP