পাতা:আজ কাল পরশুর গল্প.pdf/৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

でTt 斉マ下t as?t や I 5t 新 আছে তাতেই বুড়োকে সাত ঘাটের জল খাইয়ে ছাড়তে পারবে ভেবেছিল সে । কিন্তু এক ঘাটের জল খেতে চাওয়ার সাধও তো শেষ পর্য্যন্ত বুড়োর দেখা যায় নি । ‘কেতকাল পালিয়ে বেড়াতে পারবি বল ? খানিক থেমে থেকে, একটু প্রায় ঝিমিয়ে নিয়ে, অধর বলে, “ধরা পড়বি, দুদিন আগে আর পরে। নিজেরাই ধরা দে, হাঙ্গামা চুকুক, আমরা বঁচি । গায়ে বা আসবার কী দরকার ছিল তোদের দু'জনের ? পালিয়েছিস, দূরে পালা, পুলিশ জানুক গায়ের ধারে কাছে তোরা নেই। মাকে দেখতে এয়েছে। কত দরদ মায়ের জন্যে ! বুড়ো বাপ থেতুনি খাচ্ছে, মায়ের চিকিচ্ছে নেই, ধরা না দিয়ে দরদ করে দেখতে এলেন মাকে । খুব তো দেখলি, গাঁ শুদ্ধ লোককে হাঙ্গামায় ফেলে গেলি ফের ” আরেকটু বেলা করে অধর উঠল। যাবার সময় বলে গেল, “আমার গরুটা খুজে দিস, কানাই বলাই। কাল থেকে পাত্তা নেই। খোয়াড়ে যদি ফের দিয়ে থাকে যদু দত্ত, দেখে নেব এক চোট যাদুকে আমি, এই বলে গেলাম তোদের।” আরও বেলায় মঙ্গলা বড় পুকুরে নাইতে যায়। গা-গতর জমে থাক, ব্যথা হোক, ভেঙ্গে আসুক, নাইতে হবে, রাধতে হবে, পোড়া পেট শুনবে না। দত্তদের বড় পুকুরের ঘাটে মেয়ে পুরুষ নাইতে আর জল নিতে এসেছে, এ ঘাটে বাসন মাজ বারণ। ফিসফাস গুজগাজ চলে গত রাত্রের ব্যাপারের। অধর গোপন কথা কিছু ফাঁস করেনি, সবাই জানে সব কথা। বরং ঘটনা কিছু বেশীই জানে অধরের চেয়ে। কেবল সুদেব