পাতা:আত্মকথা - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এই সন্ন্যাসীর দলে একজন তবলা-বাদ্যকার ছিলেন ঠাকুরদাস সরকার, আমাদের অতি নিকট প্রতিবাসী। উলায়-থাকা সময়ের মধ্যে, এই ঠাকুরদাসের অনুরোধে, পিতা তিন চারি পালা পাঁচালীর গান তাহাকে রচনা করিয়া দেন। ঠাকুরদাস সন্ন্যাসীর দল হইতে ভাঙ্গিয়া আসিয়া, সেই রচনার বলে, পৃথক দল করিয়াছিলেন। এক পালা শিবের বিবাহ ; দ্বিতীয় পালা শুম্ভ-নিশুম্ভ-বধ ; তৃতীয় পালা বিরহ ; চতুর্থ পালা আগমনী । আগমনীর ছড়া মনে পড়ে না, গান বলিতে পারি। পাঁচালীর একটু নমুনা দিতেছি।- শিব-বিবাহের উপক্রমণিকা

  • डयांनौव्र ढीला ८२ला डांदनी-अऊँीड । যে ভাব ভাবিয়া ভােব আপনি মোহিত ৷ দেখ দক্ষালয়ে দেহা করি পরিহার। হিমাচলে লীলা ছলে কুমারী-আকার । মহীয়সী মায়া তার অপরূপ গণি ।

মেনকারে মা বলেন জগতজননী ৷ গিরিরাণী কন্যা হেরে আনন্দ অন্তরে । উমা নাম দেন তার অসীম আদরে { পৌরজনগণ সব পুলকে পূর্ণিত। BBBBD DBDDDS SDD DDLDD SS বাড়িছেন শৈলবালা সম শশিকলা । দিন দিন গিরিপুরী করেন উজ্জলা ৷” ঐ পালার একটি গানেরও নমুনা দিতেছি। “( আজি ) গিরিবাসে জান হর সাজি বর, আনন্দ অপার, পরিহিত বাঘাম্বর, শিরে শোভে শশধর, উথলিয়া গঙ্গাজল, रुgिछ रुद्र रुद्र । অমর সকলে হইয়া মিলিত, অশেষ আমোদে কত আমোদিত, বরযাত্র জান সবে বরের সহিত যাহার বাহন যেই তাহাতে করি ভর । ধাধুম কেন্টেতাক, ধাধুম কেটে তাক. বাজনা বাজিছে, ፵bምሩ