শান্তি নিকেতন। व्याछि बिटुकड-ा, *रु शंख्भ, সুভদ্র হরিত ক্ষেত্র শুষ্কামকান্ত নিভৃত কানন। বিমল শোভায়, সরোবর ভায়, নভাসীর বনশ্রীৱ স্বচ্ছ দরপািণ ৷ আমি যে পণ্ডিতের নিকট সংস্কৃত অধ্যয়ন কবুতুম ধড়াদাদা তার কাছে পড়তেন না,-আির্তার সংস্কৃত অধ্যাপক ছিলেন রামনারায়ণ পণ্ডিত, “বহুবিবাহ” নাটক রচয়িত । তাঁর শিক্ষাগুণে বড়দাদা সংস্কৃতকাব্যে শীঘ্রই বুৎপত্তি লাভ কবেছিলেন। সংস্কৃত পন্তে একটি কলিকাতা বর্ণনা আছে সে। তঁৱে সেই সময়কার রচনা । তার কয়েকটি শ্লোক च्वांभांद्र या अरब ड्रांप्छ उठl ७शे :- কলিকাতা । ইংরাজ রাজরাজ্যং যৎ ত্রিলোকীতলবিশ্রাতং রাজধানীং সুবিস্তীর্ণাং কলিকাতাং বিভক্তি তৎ পয়ঃ পুরপ্রবাহিন্ত গঙ্গয়া পুণ্যসঙ্গয়া কলিকাতা পুরী ভাতি নিত্যং মেখলিনীৰ স’ রথ্যা রম্যাঃ সুগম্যাশ্চ যত্র ভান্তি সহস্রশঃ দৃতিপাত্রগলদ্বারি-নিবারিতবুজশ্চয়া শতন্ত্রীশতযুক্তেন দুর্গেণ দুগ্রহারিভিঃ উদ্যুৎ বিদ্যুৎপ্রভাজাল সৈন্যশস্ত্রাস্ত্রশোভিনা । ত্রিলোক বিশ্রুত এই ইংরাজ রাজ্যের মাঝে হুবিস্তীর্ণ রাজধানী কলিকাতা কিবা সাজে। পূর্ণকায়া পুণ্যতোয় জাহ্নবী বহিয়া যায়, তারি অঙ্গে কলিকাতা মেখলিনীসম ভায় । সুরম্য সুগম্য যথা শত পথ ব্যাপি রায়, চর্ম্মপাত্র গলদ্বারি ধূলিরাশি নিবারয়। শত শত তোপযুক্ত দুগ্রহ দুৰ্গ রক্ষিত, উদ্যুৎ বিদ্যুৎপ্রভাসমা সৈন্যাস্ত্রশস্ত্রসজ্জিত । কড়দাদা সংস্কৃত ছন্দ্রে অনেক বাঙলা কবিতা রচনা করেছেন, তার কয়েক • ধনা ff演3ー Saዓ
