পাতা:আত্মকথা - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সহচর একটি মুসলমান যুবক সঙ্গে সঙ্গে ফিরত। তার ফারসী বয়েৎ আওড়ানো মনে পড়ে-একটি স্তোত্র মনে আছে, তা এই :- ত জান পাক-অয় সবসর বে। আবখাক, আদি নাজানি ( তুমি প্রাণ, পবিত্র সর্বশীঃ, না। আপ মাটি, হে প্রিয়তম ) বল্লা জা-জা হম পাকতর রূহে ফাদাক অয়ি নাজানি ( ও আল্লা প্রাণ হ’তেও পবিত্রতর লীন হে প্রিয়তম ) তুমি প্রাণ, তুমি ওহে পূর্ণ পুণ্যময়। প্রপঞ্চ অতীত তুমি, ওহে প্রিয়তম। প্রাণ হ’ত পুণ্যতর তুমি হে মহেশ, একাত্মা তুমি ও আমি ওহে প্রিয়তম। বড়দিদি রাজার নাম রেখেছিলেন সম্ভোগ বিলাস।” DDDDLS BDB DLD DBB Y মধ্যে শিবে নোড়ে আর গুড়গুড়ি জীবী । নবীনচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় নবীনবাবু ছিলেন দেবেন্দ্রসভাৱ বিদুষক। তিনি আমাদের সকলকে নিয়ে খুব হাস্য পরিহাস করতেন । আমাকে ডাকতেন ‘পক্ষী’ বলে । তিনি কখনো কখনো আমাদের কোন মিষ্টায়ের ভাগ দিয়ে বলতেন অৰ্দ্ধ রুটি যদি খায় ঈশ্বরের জন তাহার অদ্ধেক করে অন্যে বিরতণ । কত পাগলামী ছড়া আওড়াতেন সব মনে নেই। দু একটা বলি অজস দ্বারস দুই সাপ-এই কালীয়দমনের দুই সর্দার রাম ও শ্যাম DY T D K LLLt DB তোমাদের কার্য্য সকলের অনিবার্য্য যখন তোমরা গিয়া চড় যার ঘাড়ে অজসা গরসা আদি সবে তারে ছাড়ে । অজস্যা গরিলা যেন ছাড়ল, এখন রামাণ্ডামের হাত থেকে রক্ষা করে কে ? V