পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রথম পরিচ্ছেদ । Nà) ( সহরে আসিতেছি তখন ব্যগ্রতা সহকারে তাহাকে সঙ্গে লইতে অনুরোধ कब्रिाङ गॉशिंग । चांत्रिं चॉनिऊांब बिना गबॉट चगवप्व मांडूणांगाव পৌছিব, হয়ত মামীদিগকে আবার পাক করাইতে হইবে, সেই ভয়ে প্রথমে ইতস্ততঃ করিলাম, কিন্তু তাঙ্গার বাগ্রতাতিশয় দেখিয়া চক্ষুলজাবশতঃ “না” বলিতে পারিলাম না। দুইজনে দ্বিপ্রহরের সময় মাতুলালয়ে আসিয়া উপস্থিত হইলাম। মামীরা তখন আহারে বসিয়াছেন, মাতামহী ঠাকুরাণী বসিতে যাইতেছেন, তখন ভাতে হাত দেন নাই। আমার গলার স্বর শুনিয়া বাহিরে আসিলেন। আমি তাঁহাকে চুপে চুপে বলিলাম, একটি অন্যজাতীয় লোক পথ হইতে আমার সঙ্গ লইয়াছে। সে কলিকাতায় কখনও যায় নাই, আমার সঙ্গে যাইবে । তিনি বলিলেন, “বেশ ত, তুই শীগগির নেয়ে এসে মামীদের পাতে বসে যা, আমার ভাত ঐ লোকটী খাক, আমি আমার ভাত চড়িয়ে দিচ্চি, পরে খাব।” এ প্রকার বন্দোবস্তটা আমার ভাল লাগিল না। একবার বলিলাম, “তোমার ভাত ওকে কেন দেবে, যে ভাত চড়াবে, তাই ওকে দিয়ে, তোমার ভাত তুমি খাও।” তিনি বলিলেন, “আহা ! বেচারা পথ চলে ক্লান্ত হয়ে এসেছে, ও বসে থাকবে। আর BDB EBS BDD DBS DD D DDD BBD S BBB S SDD DDBDBD আমাকে, আর ভাবিতে চিন্তিতে সময় দিল না, তাড়াতাড়ি মান করিয়া আসিয়া মামীদের পাতে বসিয়া গেলাম। মাতামহী সেই লোকটীর হাতে একটু তেল দিয়া বলিলেন, “বাবা! তুমিও নেয়ে এসো, আসবার সময় আমাদের বাগান থেকে একখানা কলাপাতা কেটে এনে ৷” তারপরে মাতামহী ঠাকুরাণী যখন উঠানের পাশে ঢেকিশালার দাবা বট দিয়া নিজের ভাতগুলি তুলিয়া তাহাকে দিতে গেলেন, তখন