পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/৩৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুৰ্দশ পরিচ্ছেদ V পাইব। কথা ভাঙ্গা, কাজ করিতে বসিয়া কাজ না করা, সামান্য প্রবঞ্চনা করা, এসকল কাজকে সে দেশের সাধারণ লোক বড় ঘূণার চক্ষে দেখে । তৎপরে দেখিতাম, যেমন একদিকে দারিদ্র্য আছে, দুনীতি আছে, दिविष गांभाविक श्रांत्र चांदृश्, ष्ठनेि बांब्र थकप्कि नागकण ग्रूब করিবার জন্য শত শত ব্যক্তির হিন্ত প্রসারিত আছে। পাশ্চাত্য জগতের অন্য শ্রীষ্টীয় দেশে যাই নাই, সুতরাং সেসকল দেশের নৱহিতৈষী পুরুষ ও মহিলাগণের কার্য্যের কথা জানি না ; কিন্তু ইংলেণ্ডে নরহিতৈষণার বে ব্যাপার দেখিলাম, তাহ অতীব বিস্ময়জনক। মানব-বুদ্ধিতে যে জনহিতকর এত প্রকার কার্য্য উদ্ভাবিত হইতে পারে, ইহাই আশ্চর্য্য। তাহার কতগুলির উল্লেখ করিব ? অসংখ্য বলিলেও অত্যুক্তি হয় না। লণ্ডনে ডাক্তার বার্ণার্ডোর অনাথাশ্রম বাটিকা ও ব্রিষ্টলে সাধু ভক্ত জর্জ মুলার মহাশয়ের অনাথাশ্রম বাটিকা যখন দেখিলাম, তখন বিম্বিত হইয়া ভাবিতে লাগিলাম, ঈশ্বর-ভক্তি, নরহিতৈষণা বা কার্য্যদক্ষতা, কোনগুণের অধিক প্রশংসা করিবা! তৎপরে শ্রমজীবীদিগের ইনষ্টিটিউট, পীপলস LLBS gDDBBDB BDDDD DDBDBBS KsBB DDB DD DDS BB BDDuDSDDS sBDD DD BBB BBBS BDBBDD DDD বুদ্ধি হইতে লাগিল। ইংরাজ জাতির কিরূপ নরহিতৈষণা তাহার প্রমাণস্বরূপ কয়েকটি বিষয় উল্লেখ করা যাইতেছে। আমি যখন সেখানে তখন তিন প্রকার কাজের বিষয় আমার শ্রুতিগোচর হইল । প্রথম মিষ্টার বেনজামিন ওয়া নামে একজন পাদরী একদিন কোনও নগরের রাজপথ দিয়া যাইতে যাইতে দেখিলেন যে একটী শিশু পথে দাঁড়াইয়া আছে, তাহার মুখে নানা আঘাতের দাগ, মুখ ফুলিয়া রহিয়াছে। তিনি জিজ্ঞাসা করাতে বলিল, তাহার পিতা বা মাতা মাতাল হইয়া তাহাকে প্রহার করিয়াছে। তখন মিষ্টার ওয়ার মনে মনে প্রশ্ন উঠিল,