দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ 9 বলিতে লাগিলাম “ছি! ছি:! ও মাদুর নেবেন না, ওরা মাদুরে শুক।” এই প্রস্তাবে সঙ্গের পথিকেরা হাসিতে লাগিলেন, “আমরা পাঁচজনে এক মাজরে শুই, ওরা চারজনে আর-এক মাদুরে শুক। এ বিপদে BDBB DBDLYBD DBDDDB BBB DBY SD DBDDBDB DBDD BD S DBBDDB মাজুরের বাহিরে কাদাতে শুইয়া অগাধ নিদ্রা দিলাম। পরদিন প্রাতে যখন চক্ষু খুলিলাম, তখন দেখি বেশ রোদ উঠিয়াছে। আমার আগ্রেই আর সকলে জাগিয়া প্রাত:কৃত্য সমাপন করিতেছিলেন। আমি বাহিরে গিয়া দেখি বৃদ্ধ-বৃদ্ধার যুবক পুত্রটি আমাদের শালতির চালকদ্বয়ের সঙ্গে পুকুরে ডুবিয়া ডুবিয়া শালতিখানি তুলিবার চেষ্টা করিতেছে। দেখিয়া তাহাকে ওপ্রকার জলে ডুবিতে বারণ করিলাম, কিন্তু সে সে-কথার প্রতি কর্ণপাত করিল না। ক্রমে তিনজনে শালতিখানি তুলিল। চালকদ্বয় তাহার জল ছোচিয়া পরিস্কার করিতে প্রবৃত্ত হইল, ব্রাহ্মণযুবক কুলীর ন্যায় মাথায় করিয়া আমাদের জিনিসপত্র বহন করিতে প্রবৃত্ত হইল। আমি চাহিয়া দেখি যে সেই সময়ে পথে পতিত একটা ভগ্ন বোলতার চাকের উপরে পা দেওয়ায় তাঙ্গার পায়ে অনেকগুলি বোলত কামড়াইয়াছে, তাহার পা ফুলিয়া উঠিতেছে, তবু সে সেই কাজ করিতেছে। তাহা দেখিয়া তাহার প্রতি কিরূপ কৃতজ্ঞতার উদয় হইল, তাহ আর ভাষায় বর্ণনা করিবার নহে । আমি ব্রাহ্মণ-তনয়কে পরে অর্থসাহায্য করিয়াছিলাম, এবং পরে যখনই শালতি করিয়া বাড়ী যাইতাম, সেই গ্রামে উঠিয়া তাহাদিগকে DBD DDD DDD DDD S BBBDDB DBD DBDDS CDB DBDDB যেন আমার তীর্থস্থানের ন্যায় হইয়াছিল। কয়েক বৎসর পক্সে একবাৰ গিয়া আর তাহদের উদ্দেশ পাইলাম না। আবার নিজের কার্যবিবরণ বলি। মহেশচন্দ্র চৌধুৰী মহাশয়ের
