দক্ষিণাত্য বৈদিক শ্রেণীর ব্রাহণ বলিয়া প্রসিদ্ধ। বেদ হইতে বৈদিক নামের উৎপত্তি। তিনিভন্ন উপেগাতা উপািধটিও বৈদিক সম্পক সাচনা করিতেছে। বৈদিক ঋত্বিকগণের মধ্যে হোতা পোতা অধিবয ও উন্নগাতার উল্লেখ দেখা যায়। দক্ষিণাত্যে তৈলঙ্গ ও দ্রাবিড় দেশে এখনও বৈদিক শব্দ এক শ্রেণীর ব্রাহণের প্রতি প্রযন্ত দেখা যায়। লিপিত হন। তাঁহারা ‘লৌকিক”। তদ্ব্যতীত এখনো সে সকল প্রদেশে অনেক সন্ধানে বৈদিক প্রণালীতে হোেমাদি ক্লিয়াকান্ডের রীতি প্রচলিত দেখা যায়। তলিভন্ন এইরূপ বহ বহন ব্রাহৰণ আছেন, যাঁহারা বেদগান, বেদমন্ত্রপাঠ ও হোমান্দিরােপ বৈদিক গ্রন্থে চৈতন্যদেবের দাক্ষিণাত্য ভ্রমণ উপলক্ষে গোদাবরী-তীরে বৈদিক ব্রাহয়ণগণে উল্লেখ দেখিতে পাই। যথা “বৈদিক ব্রাহণ সব করেন বিচার এই সন্ন্যাসীর তেজ দেখি ব্রহম সম, শদ্রে আলিঙ্গিয়া কেন করেন ক্রন্দন।” অতএব মনে হয় যে, হয়। শ্রীকৃষ্ণ উদগাতা, না হয় তাঁহার পবর্ণপরিষগণ দাক্ষিণাত্য হইতে বঙ্গদেশে আগমন করিয়া থাকিবেন। আমাদের বংশে এরােপ প্রবাদ আছে যে ইহার পবর্ণপরিষগণ উড়িষ্যার অন্তগত যাজপর হইতে আসিয়াছিলেন। উড়িষ্যাতে । এখনও ‘ওতা’ নামে এক শ্রেণীর ব্রাহণ দেখা যায়। এই ‘ওতা” শব্দ হোতা কি উদ্গাতার অপভ্রংশ কি না বলিতে পারি না। শ্রীকৃষ্ণ উদগাতা হইতে আমি নবম পরিষ পরে। পিতা বংশের প্রথম রাজকর্মচারী। এই বংশের ব্রাহমণগণ মজিলপার গ্রামের মধ্যভাগ ছাইয়া ফেলিয়াছেন। এই বাৎস-গোত্রীয় ব্রাহীমণগণ আবহমান কাল কেবল যজন-যাজন অধ্যয়ন-অধ্যাপন কাযে রত থাকিয়া গৌরবান্বিত দারিদ্যের মধ্যে বাস করিয়া আসিয়াছেন। যত দর সমরণ হয়, এই বংশে আমার পিতা হরানন্দ ভট্টাচাযর্থ বিদ্যাসাগর মহাশয় সবাগ্রে ইংরাজ গবর্ণমেণ্টের অধীনে পন্ডিতী কম লইয়া সকলের অপ্রিয় হইয়াছিলেন। তৎপবে আমার জ্ঞাতিবগের মধ্যে কেহ রাজসেবা করেন নাই। প্রপিতামহ রামজয় ন্যায়ালঙ্কার। বিগত শতাব্দীর প্রথম ভাগে ও তৎপর্ব শতাব্দীর শেষ ভাগে আমার সর্ববংশীয় ব্রাহয়ণগণের মধ্যে এক সময়ে একই গ্রামে ১০ । ১২ খানি টোল চতুৰ্কপাঠী ছিল। তন্মধ্যে আমার প্রপিতামহ স্বগীয় রামজয় ন্যায়ালঙ্কার মহাশয়ের একখানি। ইনি একশত তিন বৎসর বয়স পর্যন্ত জীবিত ছিলেন। ইহাকে আমি ১০ । ১২ বৎসর বয়স পর্যন্ত দেখিয়াছি। আমার jaxy শবুেgমাির বণনাপ্রসঙ্গে ইহার কথা অনেক বলিতে হইবে। शिऊाबरी লক্ষীদেৱী। আমার পিতামহ মহাশয় স্বগ্রামেই কাবায়ন গােত্রীয় ব্রাহ শদিগের গহে বিবাহ করিয়াছিলেন। এই কাশ্ববায়ন বংশীয়গণ বড় অহঙ্কৃত ও NSR ,
