পাতা:আত্মচরিত (সিগনেট প্রেস) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

DDuBDBD S BDBD BDB DD D BBDBDB DD DBDBB BDBDBDB DDD বলিল, তাহারা একে-একে বাহির হইয়া গেল। আদালতে মোকদ্দমা তুলিলে ইহাদের বিশেষ শাসিত হইত, কিন্তু তাহা করা হইল না। ভালোই হইল, কারণ ইহার পর জমিদারবাব আমার প্রতি ও স্কুলের প্রতি বিশেষ সম্প্রভাব দেখাইতে লাগিলেন। হরিনাতি ব্রাহসমাজ । এই সকল কাজের মধ্যে হরিনাভিতে পদাপণ করিয়াই আমি হরিনাভি ব্রাহমসমাজকে উক্তজীবিত করিবার চেষ্টা করি। কতকগলি যােবক এই সময় হইতে আকৃষ্ট হইয়া সমাজে যোগ দেন। আমার অন্যুরোধে মহৰ্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ও আচাষ কেশবচন্দ্র সেন উভয়েই হরিনাভি সমাজের উৎসবে গিয়া আমাদিগকে উৎসাহিত করেন। এই সময়ে আমার বন্ধ প্রকাশচন্দ্র রায়কে আমি স্কুলের সেকেন্ড মাস্টার নিযন্ত করি। তিনি আমার সহিত স্কুলবাটীতেই থাকিতেন। প্রসন্নময়ী uBuBBD BBBuDuD DDD BDBDBBS KBB DDDD DBBBDBBDD DDD DD BBB দেখিয়াছি। আমাদের পারিবারিক উপাসনা হইত। তলিভন্ন প্রকাশ ও আমি ধমজীবনের গভীর তত্ত্ব সকলের আলোচনাতে প্রতিদিন সন্ধ্যার পর অনেকক্ষণ যাপন করিতাম। ফলত তাঁহার সহবাসে আমি ও প্রসন্নময়ী এই সময়ে বিশেষ উপকৃত হইলাম। তদবধি প্রকাশচন্দ্রের সহিত। এরপ গাঢ় বন্ধতা জন্মিয়াছিল যে, তাহা পরবতী সমাজ বিপলবেও নািস্ট হয় নাই। এই সময়ে প্রকাশের পত্নী অঘোরকামিনী কিছদিন হরিনাভিতে গিয়া আমাদের সঙ্গে ছিলেন। তাঁহাকে দেখিয়াও উপকৃত झशैठा । পতিতা নারীর কন্যা লক্ষীমণি। এই হরিনাভি বাসকালের আর একটি ঘটনা উল্লেখযোগ্য। এই সময়ে লক্ষীমণি আমার আশ্রয়ে আসে। লক্ষীমণি ঢাকা শহরের একটি পতিতা নারীর কন্যা। তাহার মাতা তাহাকে বাল্যকালে একটি বালিকা বিদ্যালয়ে পড়িতে দিয়াছিল। লক্ষীমণি ঐ স্কুলে একজন খন্টিয়ান শিক্ষয়িত্রী ও এক ব্রাহম শিক্ষকের সংশ্রবে। আসে। ইহাদের সংশ্রবে। আসিয়া, তাহার মাতা যে জীবন যাপন করিতেছিল তাহার প্রতি তাহার ঘােণা জন্মে। লক্ষীর বয়ঃক্রম যখন ১৩ । ১৪ হইল, তখন তাহার মাতা তাহাকে নিজ বত্তিতে প্রবত্ত করিবার চেণ্টা করিতে লাগিল। তাহার জননী প্রথমে প্ররোচনা অনরোধ প্রভৃতি করিয়া অকৃতকার্য হইয়া অবশেষে বল প্রয়োগ করিতে প্রবত্ত হইল। একদিন বেচারিকে একটা পরিষের সঙ্গে একঘরে সমস্ত দিন বন্ধ করিয়া রাখিল। অচিড়, কামড়, হাত-পা ছোঁড়ার দ্বারা যত দর হয়, লক্ষী সমাদয় করিয়া সমস্ত দিন আত্মরক্ষা করিল। সন্ধ্যার সময় একবার দাবার খোলা পাইয়া লক্ষী সরিয়া পড়িল, এবং একেবারে সেই ব্রাহৰ শিক্ষকের নিকট গিয়া উপস্থিত হইল। তিনি তাহাকে লইয়া একটি ব্রাহাম পরিবারে রাখিলেন। লক্ষমীর মাতা দন্ট লোকের প্ররোচনায় কন্যা লাভের জন্য আদালতে নালিশ উপস্থিত করিল। সৌভাগ্যক্রমে একজন ইংরাজ বিচারকের নিকট এই মোকদ্দমা উপস্থিত হইয়াছিল। তিনি সমাদয় বিবরণ জ্ঞাত হইয়া লক্ষমীকে মাতার হাত হইতে লইয়া সেই ব্রাহম অভিভাবকের হস্তে অপণ করিলেন। লক্ষীর মাতা মোকদ্দমাতে হারিয়া আর এক প্রকারে লক্ষমীকে হস্তগত বারণ করিলে শানিত না। এইরূপে, যে গহন্থের গহে সে আশ্রয় লইয়াছিল, SRR