পাতা:আত্মচরিত (সিগনেট প্রেস) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারত আশ্রমে থাকিবার সময়েই প্রথম উঠিয়াছিল। মন্দিরে পরদার বাহিরে মেয়েদের বসা ও মেয়েদের শিক্ষা, এই দই বিষয়ে কেশববাবার সহিত হুবারকানাথ গাঙ্গালী, দরগামোহন দাস, রজনীনাথ রায়, অন্নদাচরণ খাস্তগির প্রভৃতি একদল ব্রাহের কিরূপ মতভেদ দাঁড়াইয়াছিল, তাহার বিবরণ অগ্রেই দিয়াছি। দুবারকানাথ গাঙ্গালীর দল ভারত আশ্রমের পাবোেন্ত মহিলা বিদ্যালয়ে সন্তুষ্ট না হইয়া মহিলাদের উচ্চ শিক্ষার উদ্দেশ্যে আর একটি স্কুল স্থাপন করিতে অগ্রসর হইলেন। sBBB BDDDBD DDBu DDBDB DDDB BB BDD DDDDD BBB DBBDDB বিলাত হইতে নবাগতা কুমারী এক্লয়েড ইহার তত্ত্বাবধায়িকা হইলেন। কয়েক বৎসরের মধ্যে কুমারী এক্রয়েড বিবাহিতা হওয়াতে, ঐ বিদ্যালয় বঙ্গমহিলা বিদ্যালয় নামে পরিবতিত হইয়া কিছদিন পরে বেথন কলেজের সহিত মিলিত হয়। DDBBBBS SBD DD DD DBDDD BB eBDBDBD BD DBBSS BBBD DDD DBDB BBD BB BBDB DB BDBDS DDD DDDSDDD BBB DDD DDD D স্কুলের উন্নতি সাধনে দেহ-মন নিয়োগ করিলেন। আমি ভবানীপরে আসিয়া দেখিলাম যে ঐ স্কুল চলিতেছে। গাঙ্গালী ভায়া DDDBB BDD DBDD DDD DDD BBB BBADBBDB DBDBDBD BB DC YBB DDDBLBB এমন সাচ্চা সত্যােনরোগী লোক আমি অলপই দেখিয়াছি। পাবেই বলিয়াছি, গাঙ্গলী DD uuuLSuDDBDBB BBDD DBD SS DBDD BuueBDBDDB DD DBB DLGBL DD লাই, সত্রীজাতির উন্নতি হয়। ইহা অন্তরের সহিত চাহিতাম। আমি ভবানীপরে আসিলেই গাঙ্গালী ভায়া আমাকে ছিনা জোঁকের মতো ধরিয়া বসিলেন যে, আমার কন্যা হেমলতাকে বগুগমহিলা বিদ্যালয়ে দিতেই হইবে। সতরাং হেমলতাকে বঙ্গ शढना दिाव्न ढिना । প্রচারকগণের কায্যের বিচার হইতে পারে কি না ? এই সময়ে আর এক আন্দোলন উঠিল। আমার হরিনাভি বাস কালের মধ্যে কেশববাবার প্রতিষ্ঠিত ভারত আশ্রমে এক ঘটনা ঘটে। ঐ সময়ে আমার সবগ্রামবাসী ব্রাহম ভ্রাতা হরনাথ বসা মহাশয় সপরিবারে ভারত আশ্রমে থাকিতেন। হরনাথবাব মন-খোলা, মহোৎসাহী মানব ছিলেন। আয় অলপ ও ব্যয় বহা হওয়াতে তাঁহার আয়-ব্যয়ের সমতা কখনোই ছিল না। তিনি সপরিবারে আশ্রমে ছিলেন, কিন্তু দেনাদার হইয়া পড়িয়াছিলেন। আশ্রমের অধ্যক্ষমহাশয় পীড়াপীড়ি করাতে তিনি আশ্রম হইতে সন্ত্রীপত্রদিগকে নিজের শাবশারবাড়ি প্রেরণ করা স্থির করিলেন। কিন্তু যাইবার সময় আশ্রমের দেনা দিয়া যাইতে পারিলেন না। তাঁহার পত্নী বিনোদিনী পত্র-কন্যা সহ গাড়ি করিয়া আশ্রম হইতে চলিয়া যাইতেছেন, এমন সময় আশ্রমের অধ্যক্ষমহাশয়ের আদেশ ক্রমে ভূত্যেরা আসিয়া দিবারে গাড়ি অবরোধ করিল, দেনা শোধ না করিলে গাড়ি যাইতে দিবে নাe৮ বিনোদিনী আপনাকে অপমানিতা বোধ করিয়া কাঁদিতে লাগিলেন, এবং আপনার গাত্রে হইতে গহনা খালিয়া দিলেন। তৎপরে তাঁহাদিগকে ছাড়িয়া দেওয়া, হইল। হরনাথবাবা উত্তেজিত হইয়া বিনোদিনীর নাম দিয়া এই ঘটনার বিবরণ ‘সাপত্তাহিক সমাচার’ নামক এক ব্রাহ বিরোধী সাপত্তাহিক পত্রে প্রকাশ করিলেন। দেশীয় সংবাদপত্র সকল একে চায়, আরো পায়। তাহারা একেবারে আশ্রমের ও কেশববাবর দলের বিরদ্ধে ঘোর আন্দোলন তুলিয়া দিল। সময় বঝিয়া অত্যগ্রসর i S Rd.