পাতা:আত্মচরিত (সিগনেট প্রেস) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দলের নেতা হইয়া দাঁড়াইলাম। সমাদশীতে আমরা কেশববাবার কোনো কোনো মতের প্রতিবাদ করিতাম ও স্বাধীন ভাবে ধাম তত্ত্বের আলোচনা করিতাম। সমাদশী কিছদিন চলিয়াছিল, পরে বন্ধ হইয়া গেল; কিন্তু সমাদশী দল রহিয়া গেল, এবং সমাজের কাষে নিয়মতািন্ত্র প্রণালী স্থাপনের জন্য যে আন্দোলন উঠিয়াছিল, তাহা 5दिनऊ काकादन। আর একটি নিরাশ্রয় মেয়ে। ভবানীপার বাস কালের কতকগালি পারিবারিক ঘটনা উল্লেখযোগ্য। এই সময়ের মধ্যে আমার সবকনিষ্ঠা কন্যা সরোজিনী জন্ম গ্রহণ করে। DBBBDD DDDS BBDDDD DDD BDDBD BBB DBDDD DDS BBD DDBDBB BBB তাহার বোঁচকা-বাচক সহ আসিয়া আমার ভবনে অবতীর্ণ হইয়াছে, তাহার। আর যাইবার স্থান নাই, সে আশ্রয় চায়। সে নিজের জীবনের একটি ইতিবত্ত বলিল, সত্য মিথ্যা ভগবান জানেন। মহা মশকিল, পরষ নয় যে অন্য এক স্থান দেখিতে বলিব। মেয়েছেলে, রাস্তায় দাঁড়াইতে বলিতে পারি না। বিশেষত প্রসন্নময়ী অতি দয়াল ছিলেন, নিরাশ্রয় দীন দরিদ্রের প্রতি তাঁহার ‘দয়া দেখিয়া সকলে মগধ হইত। মেয়েটি আসিয়া “মা”। বলিয়া ডাকিয়াছে, আর যায় কোথায় ? অমনি তাহাকে কোলে DDD DBB S BB DBD BuuDDS gBB DBDDBD sB BBS DDD DDB শুষ্ক ও চুরি কনা বাদে আর দুইটি কন্যা বাড়িল। মেয়েটি প্রসন্নময়ীর আশ্রয়ে काळ । খন্টীয় হাই চাচের সাহিত্য পাঠ। ভবানীপার বাস কালের আর দাইটি স্মরণীয় বিষয় আছে। প্রথম, এই সময় একজন খ্যান্টীয় পাদরীর সহিত আমার বিশেষ বন্ধতা হয়। তিনি হাই চাচোর বড় গোঁড়া ছিলেন। আমি তাঁহার ভবনে অনেক সময় যাপন করিতাম। তাঁহার প্ররোচনায় আমি ঐ সময় হাই চাচ্যের অনেক পদািতক পড়ি। তাহার মধ্যে জন হেনরী নিউম্যানের একখানি গ্রন্থ (‘এ্যাপোলোজিয়া প্রো ভিটা সয়া’) বিশেষ উল্লেখযোগ্য। এই পশ্চিতকখানি পড়িয়া আমি বড়ই উপকৃত হই। দই-তিন মাস তাহার প্রভাব আমার মনে জাগরকে ছিল। নিউম্যান কিরাপে সত্যানরোগ দ্বারা চালিত হইয়া ভ্রমে গিয়া পড়িলেন, তাহা দেখিয়া আমার মনে বিষাদ মিশ্রিত এক আশচয্যের ভাব হয়। রামকৃষ্ণ পরমহংসের সহিত যোগ। এইরপে একদিকে যেমন খান্টীয় শাস্ত্র ও খন্টীয় সাধারা ভাব আমার মনে আসে, অপরদিকে এই সময়েই রামকৃষ্ণ পরমহংসের সহিত আমার আলাপ হয়। তাহার ইতিবত্ত এই। আমাদের ভবানীপর সমাজের একজন সভ্য দক্ষিণেশবিরে বিবাহ করিয়াছিলেন। তিনি মধ্যে-মধ্যে শবেশরিবাড়ি হইতে আসিয়া আমাকে বলিতেন যে, দক্ষিণেশবিরের কালীর মন্দিরে একজন পজেরি ব্রাহণ আছেন, তাঁহার কিছ বিশেষত্ব আছে। এই মানষটি ধমীর্ণ সাধনের জন্য অনেক ক্লেশ৷ স্বীকার করিয়াছেন। শনিয়া রামকৃষ্ণকে দেখিবার ইচ্ছা হইল। যাইব যাইব করিতেছি, এমন সময় মিরার কাগজে দেখিলাম যে, কেশবচন্দ্র সেন মহাশয় তাঁহার সঙ্গে দেখা করিতে গিয়াছিলেন, এবং তাঁহার সহিত কথা কহিয়া প্রীত ও চমৎকৃত হইয়া আসিয়াছেন। শনিয়া দক্ষিণেশবিরে যাইবার ইচ্ছােটা প্রবল হইয়া উঠিল। আমার সেই বন্ধটিকে সঙ্গে করিয়া একদিন গেলাম। Տ ՀԳ