পাতা:আত্মচরিত (সিগনেট প্রেস) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রথম দশনের দিন হইতেই আমার প্রতি রামকৃষ্ণের বিশেষ ভালোবাসার লক্ষণ দন্ট হইল। আমিও তাঁহাকে দেখিয়া বিশেষ চমৎকৃত হইলাম। আর কোনো মানষি ধম সাধনের জন্য এত ক্লেশ স্বীকার করিয়াছেন কি না, জানি না। রামকৃষ্ণ আমাকে বলিলেন যে, তিনি কালীর মন্দিরে পজেরি ছিলেন। সেখানে অনেক সাধা-সন্ন্যাসী BDDB BBL BBBBBB uBDDDD DDD DBBD DBBS BBB DDDD DDD দেখিয়াছেন। এমন কি, এইরূপ সাধন করিতে করিতে তিনি ক্ষেপিয়া গিয়াছিলেন, কিছদিন উন্মাদগ্রস্ত ছিলেন। তিনিভন্ন তাঁহার একটা পীড়ার সম্প্রচার হইয়াছিল যে, তাঁহার ভাবাবেশ হইলেই তিনি সংজ্ঞাহীন হইয়া যাইতেন। এই সংজ্ঞাহীন অবস্থাতে আমি তাঁহাকে অনেকবার দেখিয়াছি; এমন কি, অনেকদিন পরে আমাকে দেখিয়া BDDBD BuuBDD BB BDDDD DDBD DBDBB DBDDBB BBBDB DD BBuDBD হইয়া গিয়াছেন। ; সে যাক। রামকৃষ্ণের সঙ্গে মিশিয়া এই একটা ভাব মনে আসিত যে, ধামর্শ এক, রােপ ভিন্ন-ভিন্ন মাত্র। ধমের এই উদারতা ও বিশবিজনীনতা রামকৃষ্ণ কথায়-কথায় ব্যক্ত করিতেন। ইহার একটি নিদশন। উক্তজবলরাপে স্মরণ আছে। একবার আমি দক্ষিণেশবিরে যাইবার সময় আমার ভবানীপারস্থ খন্টীয় পাদরী বন্ধটিকে সঙ্গে লইয়া গেলাম, তিনি আমার মাখে। রামকৃষ্ণের কথা শনিয়া তাঁহাকে দেখিতে গেলেন। আমি গিয়া য়েই বলিলাম, “মশাই, এই আমার একটি খন্টান বন্ধ আপনাকে দেখতে এসেছেন,” অমনি রামকৃষ্ণ প্রণত হইয়া মাটিতে মাথা দিয়া বলিলেন, “যীশ খন্টের চরণে আমার শত-শত প্রণাম।” আমার খান্টীয় বন্ধটি আশ্চযান্বিত হইয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, “মশাই যে যীশর চরণে প্রণাম করছেন, তাঁকে আপনি কি মনে করেন ?” উত্তর। কেন, ঈশ্ববরের অবতার। খািল্টীয় বন্ধটি বলিলেন, ঈশবিরের অবতার কিরাপ ? কৃষ্ণাদির মতো ? রামকৃষ্ণ। হাঁ, সেইরাপ। ভগবানের অবতার অসংখ্য, যীশও এক অবতার। খন্টীয় বন্ধ। আপনি অবতার বলতে কি বোঝেন ? রামকৃষ্ণ । সে কেমন তা জানো ? আমি শনেছি, কোনো কোনো স্থানে সমদ্রের জল জমে বরফ হয়। অনন্ত সমদ্র পড়ে রয়েছে, এক জায়গায় কোনো বিশেষ কারণে খানিকটা জল জমে গেল ; ধরবার ছোঁবার মতো হল। অবতার যেন কতকটা সেইরােপ। অনন্ত শক্তি জগতে ব্যাপাত আছেন, কোনো বিশেষ কারণে কোনো এক বিশেষ পথানে খানিকটা ঐশী শক্তি মাতি ধারণ করলে, ধরবার ছোঁবার মতো হল। যীশ প্রভৃতি মহাজনদের যে কিছ শক্তি সে ঐশী শক্তি, সতরাং তাঁরা ভগবানের অবতার। রামকৃষ্ণের সহিত মিশিয়া আমি ধমের সাবভৌমিকতার ভাব বিশেষ রূপে ऐछे°ठनविश्व कझिझाछ । ইহার পর রামকৃষ্ণের সহিত আমার মিত্রতা আরও ঘনীভূত হয়। এমন দিনও গিয়াছে, আমাকে অনেকদিন দেখিতে না পাইয়া তিনি ব্যাকুল হইয়া আমার সহিত সাক্ষাৎ করিতে আমার ভবনে আসিয়াছেন। বন্ধপত্নী রহমময়ী। এ সময়ের আর একটি স্মরণীয় বিষয়, আমার বন্ধ দাগমোহন দাস মহাশয়ের প্রথমা পত্নী ব্রহমময়ীর ভালোবাসা, ও তাঁহার মাতুতে আমাদের ক্লেশ। দর্গামােহনবাব এ সময় ভবানীপরের সন্নিকটে বাস করিতেন, সতরাং তাঁহার S Stታ