পাতা:আত্মচরিত (সিগনেট প্রেস) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এখানে পরিণ করিলাম। এই ৮।। ১০ দিনের মধ্যে 'মেজ বউ) নামক একখানি উপন্যাস । লিখিয়া কলিকাতাতে প্রেরণ করিলাম। " প্রকাশচন্দ্র আর আসিলেন না; আবার বিভ্রাট উপস্থিত, পাথেয়ের টাকা কোথায় পাই ? ভাবিলাম, আঘোরকামিনীর হাতে প্রকাশ সংসার চলিবার মতো টাকা দিয়া DDBS BDDD DDB BBB BD DD DDBB BBB BBS DB BDDBDD BBDDD S ঘটিতে পারে। সতরাং লভজাবশত তাঁহাকে নিজের অভাবের কথা জানাইতে পারিলাম না। হাতে যে পয়সা আছে, তাহাতে ডুমরাওন পর্যন্ত যাওয়া চলে। ভাবিলাম, ডুমরাওনে ব্রজেন্দ্রকুমার বাস নামে একজন ব্রাহম বন্ধ আছেন, তাঁহার নিকট টাকা ख्छका दर्काद्रशा व्लझेद । . এই ভাবিয়া একদিন প্রাতে অঘোরকামিনীকে বলিলাম, ‘আজ আমাকে সকাল সকাল খাওয়াইয়া দেও, আমি ডুমরাওন যাইবা।” তিনি রন্ধনে প্রবত্ত আছেন, আমি বিছানাপত্র বাঁধিতেছি, এমন সময় একটি বাঙালী বাব আসিলেন। তাঁহার সহিত সেই আমার প্রথম পরিচয়। তাঁহার নাম তিনকড়ি ঘোষ, তাঁহারই নামে বাঁকিপরে টি. কে. ঘোষেস একাডেমি হইয়াছে। তিনকড়িবাব জিজ্ঞাসা করিলেন, “মশাই নাকি এমনি বক্তৃতা করিতে করিতে সমাদয় ভারতবর্ষ বেড়াবেন ?” 渔 আমি। আজ্ঞে হাঁ, এইরহপ সঙ্কল্প করেই তো বাহির হয়েছি। তিনকড়ি বাবা। আমার একটা অন্যুরোধ আছে, কিন্তু বলতে লঙ্কজা করছে। उाभि। बव्नन ना, ऊाद्ध ज्याद्ध व्ष्छा कि ? তিনকড়িবাব। আমার ইচ্ছে, আপনার কাজের জন্য কিছর সাহায্য করি। আমি। যা দেবেন। মনে করেছেন দিন, ও তো ঈশ্ববরের দান। এইরপ দানেই তো আমাদের কাজ চলে । তিনি তিনটি টাকা দিয়া গেলেন। আমি হিসাব করিয়া দেখিলাম, এলাহাবাদ পর্যন্ত যাওয়া চলে। তখন ডুমরাওন যাওয়ার পরামর্শ রহিত করিয়া একেবারে “এলাহাবাদ যাওয়া সিথর করিলাম। আহার করিতে গিয়া অঘোরকামিনীকে সেই পরামর্শ জানাইলাম। '-' আহার করিয়া আসিয়া দেখি, আমাকে সেন্টশনে লইবার জন্য এক্কাগাড়ি আসিয়া অপেক্ষা করিতেছে, এবং আর একটি বােব আমার জন্য বসিয়া আছেন। তিনি কলিকাতা সমাজের প্রাপ্য বলিয়া তিনটি টাকা দিয়া গেলেন। আমি কলিকাতার সমাজ আপিসে সংবাদ দিয়া সে টাকা নিজের পথেয়ের জন্য ব্যয় করা স্থির করিলাম। আমি স্টেশনে গিয়া এলাহাবাদে নামিবার পরামর্শ ত্যাগ করিয়া একেবারে আগ্রার আগ্রা। আগ্রাতে বন্ধবের নবীনচন্দ্র রায়ের বাটীতে পৌঁছিয়া আমার পকেটে আট । আনা পয়সা মাত্র রহিল। আমি গিয়া দেখি, নবীনবাব ছাটি লইয়া তাঁহার জিনিসপত্রের অধিকাংশ ব্রাহমাগ্রামে প্রেরণ করিয়াছেন, এবং পরদিন সস্ত্রীক যাত্রা করিবার জন্য প্রস্তুত হইয়া রহিয়াছেন। তিনি তাড়াতাড়ি সেখানকার কয়েকজন বাঙালী ভদ্রলোকের সহিত আমার আলাপ পরিচয় করাইয়া দিয়া পরদিনই আগ্রা। হইতে যাত্রা করিলেন। আমি সেই তাড়াতাড়ির ও ব্যয় বাহিল্যের মধ্যে আর তাঁহাকে । আমার পথেয়ের অভাবের কথা জানাইতে পারিলাম না। 鸭 আগ্রাতে পাঠ ব্যাখ্যা বস্তৃতা প্রভৃতি কিছ-কিছ, কাজ হইল। কিন্তু আমার লাহোর St. A