পাতা:আত্মচরিত (সিগনেট প্রেস) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রেসিডেন্সি বিভাগে অনেক ভদ্রলোকের বাস। আমার ব্রাহাম বন্ধগণ - আমাকে রেসিডেন্সি বিভাগে একটি বক্তৃতা দিবার জন্য অন্যুরোধ করেন। তাঁহাদের অন্যুরোধে DDD BBBD DDDB DDD BDBSS DBDDDBB DBDuDDDB DBB BD DBB BBB করিয়া আমার বক্তৃতার বিজ্ঞাপন বাহির করেন। ঐ মাদিত বিজ্ঞাপনের একখন্ড রেসিডেন্ট সাহেবের হস্তে পতিত হয়। কে তখন রেসিডেণ্ট ছিলেন, ভালো মনে নাই; বোধ হয়। সার লেপেল গ্রিফিন। তিনি বিজ্ঞাপন পাইয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, “এ শিবনাথ শাস্ত্রী কে ?” উত্তরে শানিলেন যে একজন বাঙালী ব্রাহমাধ্যম প্রচারক। তখন বিরক্ত হইয়া বলিলেন, “বাঙালীরা কেন এখানে আসে? এ বক্তৃতা এখানে হইতে পরিবে না।” অগত্যা তাড়াতাড়ি রাজার অধিকার মধ্যে একটি স্কুলগােহ স্থির করিয়া সেখানে বস্তৃতা করা হইল। হোলকারের মতিপরিবতন। তৎপরে আমি ও আমার বন্ধ, লছমনপ্রসাদ ২৮শে নভেম্বর মহারাজা হোলকারের সহিত সাক্ষাৎ করি। যতদর স্মরণ হয়, তিনি দিন ক্ষণ দেখিয়া আমাদের সহিত সাক্ষাৎ করিয়াছিলেন, এবং কালো পোশাক পরিয়া গেলে পছন্দ করিতেন না বলিয়া আমাদিগকে শাদা কোট পরিয়া যাইতে হইয়াছিল। তিনি আমাদের প্রতি যথেস্ট সদ্ভাব প্রকাশ করিলেন। আমাদের সাধারণ ব্রাহামসমাজ মন্দিরের ঋণ শোধের সাহায্যাথোঁ ৪oo শত টাকা এবং আমার ও লছমনের যাতায়াতের ব্যয় নিবাহার্থ কিছ-কিছ টাকা দিলেন। মহারাজা রাহমসমাজের উল্লেখ করিয়া বলিলেন, “জব মৈনে সনা আপলোগোঁকে বীচমে ঝগড়া হয়, তব মেরা দিল টট গয়া,” অর্থাৎ যখন আমি শািনলাম যে আপনাদের মধ্যে বিবাদ ঘটেছে, তখন আমার আশা ভগন হয়ে গেল। রাজার কথাগালি এখনো আমার কণে বাজিতেছে। কিন্তু কি আশ্চয, দই-একবৎসর পরে আবার ইন্দোরে গিয়া শনি যে, ব্রাহনBLBDDBDB BD DBDBBD DDD DDDBB BDBB DD DDDB D DBD DBB সভাসমিতি হইতে দিবেন না বলিয়াছেন। শানিলাম, রাজার ক্রোধ দেখিয়া আর্যসমাজ প্রভৃতি অনেক সভার মীটিং বন্ধ হইয়াছে; কেবল ব্রাহেরা তাঁহার বিরক্তি গ্রাহ্য না করিয়া উপাসনাথ তাঁহাদের মন্দিরে নিয়ম মতো মিলিত হইতেছেন। ইহাতে নাকি হোলকার ব্রাহামসমাজের সভ্যগণকে তাঁহার ভবনে ডাকিয়া বলিয়াছেন যে, তিনি তাঁহাদের মন্দির ভাঙিয়া দিবেন। এক সময়ে তিনি ঐ মন্দির নিমাণার্থ কয়েক সহস্ৰ DDD DDBBDS gBB D BDD DDBB BBBDS DD BBBDBDD DDBBSBuD রাজার রাজ্যে বাস করাও বিঘাসণ্ডকুল অবস্থা। সেবারে আর এক ঘটনা ঘটিল, যাহাতে রাজার ব্রাহমদিগের প্রতি ঐ বিদ্বেষবন্ধি আরও প্রকাশিত হইল। সেটা দশহরার সময়। এই দশহরার সময় ইন্দোরাধিপতি পাত্রমিত্র সহ হস্তী আরোহণে সসৈন্যে বাহির হইয়া থাকেন। বহকাল হইতে এই প্রথা চলিয়া আসিতেছে। এই দশহরা যাত্রার দিন আমি আমার বন্ধ সদাশিব পান্ডুরঙ্গ কেলকারের সহিত যাত্রা দেখিতে গেলাম। রাজপথের উপর বিপােল জনতা হওয়াতে আমরা রাজপথ হইতে নামিয়া মাঠের মধ্যে দাঁড়াইয়া দেখিতে লাগিলাম, সেখানে । ভিড় ছিল না। তৎপর দিন হোলকার মহারাজার পত্রের শিক্ষক আমাদিগকে বললেন যে, মহারাজা হোলকার তাঁহাকে প্রশন করিয়াছেন, “আমি আমাক মাঠে কেলকারের • পাশে বা যেন পন্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীকে দেখিলাম, তিনি কি এখানে আসিয়াছেন ?” R&>