কোনো কোনো শিক্ষক সেই সময় হইতে শিশী-শিক্ষার একটা নৰতন ভাব পাইলেন, এবং উত্তর কালে কিন্ডারগার্টেন শিক্ষক হইয়া উঠিলেন। " ক্রমে এই শিক্ষালয়টি বড় হইয়া উঠিল। ইহাকে বিশববিদ্যালয়ের সহিত ব্যক্তি DDDBB BB DBDDBD DBD D S DD BDBBLB BBDBD BDBD DB BD DDD BDB করিয়াছিলাম, এবং তদনরাপ আয়োজন করিতেছিলাম। কিন্তু সমাজের সভ্যগণ ইহাকে বিশববিদ্যালয়ের সহিত যন্ত করিয়া ফেলিলেন, এবং শ্রন্ধেয় গরচরণ মহলানবিশের প্রতিষ্ঠিত বালিকা বোডিংকে ইহার সহিত যক্ত করিয়া ইহাকে এক প্রসিদ্ধ বালিকা বোডিং স্কুল করিয়া তুলিলেন। পরে আমি ইহার সহিত সাক্ষাৎ সংশ্রব ত্যাগ করিলাম। সাধ, নবীনচন্দ্র রায়ের মাতৃত্যু। ১৮৯০ সালের আগস্ট মাসে একটি শোচনীয় ঘটনা ঘটে। আমার শ্রদ্ধাস্পদ বন্ধ নবীনচন্দ্র রায় কলিকাতাতে একটি বাস ভবন নিমাণ কাব্য শেষ করিবার জন্য আমার ভবনে আসিয়া বাস করেন। ঐ কায্যের তত্ত্বাবধানের জন্য তাঁহাকে গরতের শ্রম করিতে হয়। তদ্ভিন্ন তাঁহার চিরদিন উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে নারীগণ জানিতেন না; নবীনবাব ও স্বাভাবিক হীশীলতাবশত জিজ্ঞাসা করিলেও কিছ বলিতেন না। এতদিভন্ন বোধ হয় তাঁহার অপর কোনো উদ্বেগের কারণও ছিল। যাহা হউক, তিনি আমার ভবনে গারতের রক্তামাশয় রোগে আক্রান্ত হইয়া পড়েন। তখন খান্ডোয়া হইতে তাঁহার পরিজনন্দিগকে আনা হয় এবং তাঁহার ইচ্ছানসারে তাঁহাকে নবনিমিত ভবনে সােথানান্তরিত করিয়া চিকিৎসা করা যায়। এই রোগ শয্যাতে সেই সাধপরিষের যে ভাব দেখিয়াছিলাম, তাহা চিরদিন মনে মাদ্রিত রহিয়াছে। যখন তিনি বঝিতে পারিলেন যে এ যাত্রা আর বাঁচিবেন না, তখন প্রথম প্রথম দেখা গেল যে, তাঁহার পত্নী নিকটে গিয়া বসিলেই তাঁহার মন আবেগে পণ্য হইয়া উঠে ও চক্ষে জলধারা পড়ে। বোধ হয় ভাবেন, তাঁহার মাতৃত্যুর পর তাঁহার পত্নীকে কে দেখিবো। দই-তিনদিন পরে সে ভাব চলিয়া গেল, চিত্ত ও মাখ প্রশান্ত ভােব ধারণ DDDDS DBBB Bu DDBDBu DDB DDB BBD DBuB BDDBD BBDB DB দেখাইয়া দিতেন, এবং আর সংসারের কথা শনাইতে বারণ করিতেন। এই অবস্থায় একদিন একজন ব্রাহম যাবাক আসিয়া বলিলেন, “আপনাকে একটি গান শনাইতে চাই, কোন গানটি করিব ?” নবীনচন্দ্র বলিলেন, “ঐ যে দেখা যায় আনন্দ ধাম” এই গানটি করন।” সে গানটি এই-- ঐ যে দেখা যায় আনন্দ ধাম অপব শোভন, ভবজলধির পারে, জ্যোতিমায়! শোকতাপিত জন সবে চল, সকল দখি হবে মোচন, শান্তি পাইবে হাদয় মাঝে, প্রেম জাগিবে অন্তরে। BB BDuDuuDuD DBDBBDDBB BDD DD DB BB DBS স্তিমিত লোচনে কি আমতরস পানে ভুলিল চরাচর! কি সন্ধাময় গান গাইছে। সারগণ, বিমল বিভুগণ বন্দনা; কোটি চন্দ্র তারা উলসিত, নিত্য করছে অবিরাম! এই সঙ্গীত যখন হইতে লাগিল, তখন দরদীর ধারে নবীনবাবরে চক্ষে প্রেমাশ &CS
