পাতা:আত্মচরিত (সিগনেট প্রেস) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিষয় দেখলাম।” দইজনেই হাসিতেছেন, এমন সময় আমি উপস্থিত; তখন আমি সমন্দিয় কথা জানিতে পারিলাম। এ কথাটাও আমার এই সঙ্গে বলা আবশ্যক যে আমার বন্ধপত্নী হাসিলেন বটে, কিন্তু ব্যাপারটায় তাঁহার প্রাণে একটা আঘাত লাগিল। তিনি তৎক্ষণাৎ প্রকান্ড BBD BBBD DBDBB DDDD DDDD BBDD DBB আর একটি ঘটনা এই। এইরহপ দারিদ্র্যের অবস্থাতে একবার আমাদের ঝি ছিল। না। একদিন প্রসন্নময়ী একখানি মলিন বসন পরিয়া প্রাঙ্গণে ঝাড় দিতেছেন, এমন সময়ে "কাহাদের বাড়ির একজন স্ত্রীলোক পাড়াতে বেড়াইতে আসিল। সে প্রসন্নময়ীকে জিজ্ঞাসা করিল, “হাঁ গা, তুমি এদের বাড়ি মাসে কত মাইনে পাও ?” প্রসন্নময়ী বলিলেন, “ও গো, আমাকে এরা মাইনে দেয় না, পেটভাতে এদের বাড়িতে আছি।” সে সন্ত্রীলোক আশচযর্থ হইয়া ভাবিতেছে, এমন সময়ে আমার সন্তানদের মধ্যে কেহ মা বলিয়া ছটিয়া আসিয়া প্রসন্নময়ীকে ধরিল। তখন সে সত্রীলোক DDD DSL DS DD L S DDDD DB S DB BBBBu DBDDB BBDD অট্টহাস্য করিয়া গাহের মধ্যে গেলেন। পঞ্চম গণ, পবিত্র চিত্ততা। পবিত্র চিত্ততাতে তিনি নারীকুলের অগ্রগণ্য শ্রেণীতে ছিলেন। অপবিত্র কায্যের প্রতি এমন গভীর ঘােণা প্রায় দেখা যায় না। অভদ্র আলােপ, অভদ্র পরিহাস সহ্য করিতে পারিতেন না; এমন কি, মলিন চিন্তাও কখনো মনে উদয় হইত না। অধিক কি, যদি কখনো মলিন সর্বপন দেখিতেন, তাহাতেও চরিত্রের হীনতা জ্ঞানে ক্ষোভ করিতেন। আমি বাকাইয়া সে ক্ষোভ নিবারণ করিতে পারিতাম না। ষািঠ গণ, সরলতা। তিনি কাহারও অনিন্ট চিন্তা কখনো করেন নাই। সংসারের কুটিল পথ একেবারেই জানিতেন না। তাঁহার চিত্তের সরলতা এতই অধিক ছিল যে, তিনি পঞ্চাশাৎ বৎসরেরও অধিক কাল সংসারের মধ্যে বাস করিয়া গেলেন, তাঁহার হাদয় মনে কলঙ্কের রেখাও পড়ে নাই। সপ্তম গণ, তাঁহার শিক্ষা কিছই ছিল না, কিন্তু ব্রাহমসমাজে আসিয়া তিনি আমার কয়েকজন বন্ধর প্রতি অন্তরের এরপে শ্রদ্ধা স্থাপন করিয়াছিলেন যে, তাহা হইতে কেহই তাঁহাকে বিচলিত করিতে পারিত না। ধম সম্পবন্ধে তাঁহার মন এমন কুসংস্কারবিহীন ও সামাজিক বিষয়ে এত অগ্রসর ছিল যে, দেখিয়া অনেকের আশ্চর্য বোধ হইতা; অনেক সশিক্ষিত ব্যক্তিতেও তাহা দেখিতে পাওয়া যায় না। দ’ল্টান্ত সাবরােপ একটি বিষয়ের উল্লেখ করিতে পারি। আমরা ব্রাহসমাজে যোগ দিবার পরেও আমার জনক-জননী সব দাই ইচ্ছা প্রকাশ করিতেন যেন আমার সন্তানগণ ব্রাহণকেই বিবাহ করে। প্রসন্নময়ী বলিতেন, “তা কি বলিতে পারি ? ছেলেমেয়েরা যাকে ভালোবাসিবে তাকেই বিবাহ করিবে। ব্রাহাম যখন হইয়াছি, তখন আবার জাত কি ?” কাজেও সেইরােপই করিয়াছেন। উপাসনাতে তাঁহার প্রগাঢ় অন্যরাগ ছিল। রোগে নিতান্ত অশান্ত হইলেও প্রতিদিন ঈশবিরোপাসনা করিতে ভুলিতেন না। এমন কি, যে রোগে তাঁহার প্রাণ গেল, তাহার মধ্যেও যতক্ষণ শক্তি ছিল, অতি কন্টে শয্যাতে উঠিয়া বসিয়া গান ও ঈশবিরোপাসনা করিবার চেন্টা করিয়াছেন। সে সময়ে প্রায় প্রতিদিন সাধনাশ্রমের উপাসনা কালে বলিতেন, “আমাকে লইয়া আশ্রমের বারান্দাতে শোয়াও ” আমি শিলচর হইতে “প্রসন্নময়ীর অবস্থা খারাপ” এই টেলিগ্রাম পাইয়া কলিকাতায় DDBD S DDBD DDBD DDDBBS SBBS DBD DDD S BB DDD Rtb