পাতা:আত্মচরিত (সিগনেট প্রেস) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

BGB BDLS DD DDB BB BDDuuB DDDB DD BDDDBDD BB DD BDLBLBBS বাড়ির দিকে এক রূকে বসিয়া জপ করিতেন। লোকে ডালিটি সম্মখে রাখিয়া তাঁহার DBD DDD BBDDD DDBD DD BBDBuB BB DD DDDBB DBLB DDDBS SYuD DD BB S DDSB uuDBD DDD DDDD DDD DB S BBB BB আমাকে ডাকিতেন, “বাবা!" আমি অমনি ছোট ছোট অঙ্গলিতে তাঁহার গা ছাইয়া বাবা উপস্থিত। টাকাগলি নিজের কাছে রাখিয়া বলিতেন, “এই সন্দেশের সরা DBD DD BDDL ES BD LLLB BBDD DBBD BuGDB DDD DDBDBDD BBuBB খাইলেন, শেষে রান্নাঘরের কাছে গিয়া বলিলেন “মিত্রের বাড়ি থেকে ডালি এসেছিল, ঐ সে সরা,” এই বলিয়া রান্নাঘরের দাবাতে সরাখানি রাখিয়াই দৌড়। মা রাগিয়া BBD DB DDD BDBDD DDB DBBBDSSBDBBD D DB BB DDD বড় যে ‘বাবা” “বাবা’ কর, ঐ বাবা সব সন্দেশ খেয়ে ফেলেছে।” প্রপিতামহ মহাশয় শনিয়া হাসিয়া উঠিতেন, “হাঃ হাঃ, বেশ করেছে, ওর জন্যই তো সব।” যখন সরাখানি আমার হাতে না পড়িয়া মায়ের হাতে পড়িত, তখন পো হাত দিয়া সন্দেশগলি গণিয়া, রাখিতেন। তাহার পর তাঁহাকে প্রতিদিন কয়টা করিয়া সন্দেশ দেওয়া হইত। তাহা গণিতেন। যদি দেখিতেন অধিকাংশ তাঁহাকে দেওয়া হইয়াছে, তাহা হইলে ফাটাফাটি করিতেন, “আমাকে যদি সব দিলে তো বাবা খেলে কি ?” এ সকল লিখিতে আমার চক্ষে জল আসিতেছে। হায়! তখন আমি তাঁহার এতটা ceभ बशि नाई। 娜 yr আমাদের বাড়িতে প্রায়ই ২। ৩টা বিড়াল থাকে। সে সময় একটা কদাকার বিড়াল ছিল। সে কদাকার বলিয়া মা তাহাকে হনমান বলিয়া ডাকিতেন, আমরাও হনমান বলিতাম। হন। বড় চোর ছিল। পো-র পাতের মাছ চুরি করিয়া খাইত, তিনি দেখিতে পাইতেন না। এইজন্য মা প্রথম প্রথম পো-কে আহারে বসাইয়া বাম হস্তে একগাছি DD DD DDBS DD DDBBSBB BBB DDDD DBBBS DBB আসে।” পো মধ্যে মধ্যে ছড়িগাছটা লইয়া বিড়ালের উদ্দেশে মারিতেন। একদিন দেখা গেল, হন্যমান লম্বা হইয়া পো-র পাত হইতে চুরি করিয়া মাছ খাইতেছে, পো তাহার উদ্দেশে ছড়ি মারিতেছেন, সে ছড়ি হনরি পন্ঠে চপ চপ করিয়া পড়িতেছে, হনরি গ্রাহ্যই নাই। তাহার পর হইতে মা আমাকে পো-র পাতের নিকট ছড়ি হস্তে বিড়াল তাড়াইবার জন্য বসাইয়া রাখিতেন। তাহার পর আর বিড়াল আসিতে পারিত না। কিন্তু একদিন যে ব্যাপার ঘাঁটিয়াছিল। তাহা বলিতে হাসিও পাইতেছে, লতাজাও হইতেছে। সেদিন আমি বসিয়া আছি, পো আহার করিতেছেন। শক্ত, ডাল, মাছের ঝোল, একে একে সব খাইলেন; আমি ঠিক বসিয়া আছি, কিছই বিভ্রাট ঘটিল না। কিন্তু শেষে যখন দৈ কলা ও সন্দেশ দিয়া ভাত মাখিলেন, তখন এই পেটকের পক্ষে স্থির থাকা কঠিন হইল। অলক্ষিতে ক্ষদ্র হস্তে এক-এক থাবা ভাত গালে তুলিতে লাগিলাম। আমার প্রপিতামহের নিয়ম ছিল যে আহারে বসিয়া কথা কহিতেন না; এ নিয়ম তিনি ৮ বৎসর হইতে ১০৩ বৎসর বয়স পর্যন্ত পালন করিয়াছিলেন। আর একটি নিয়ম এই ছিল যে, আহারের সময় কেহ গপশ করিলে আহার হইতে বিরত হইতেন। আমার ক্ষমাদ্র হাতের থাবা উঠিতেছে উঠিতেছে, একবার হাতে হাতে ঠেকিয়া গেল। অমনি পো শিহরিয়া মাকে ইশারাতে ডাকিতে লাগিলেন, SR