२२२ শিবনাথ শাস্ত্রীর আত্মচারিত । [ ৫ম পরিঃ আবার আসিয়া আমাকে ধরিলেন। আমি তঁহাকে বিধবাবিবাহ করিবার জন্য নাচাইয়া তুলিলাম। তিনি তাহাতে সম্মত হইলেন। তখন আমি হেমন্দাদার সাহায্যে ঈশানচন্দ্র রায়ের সহিত সাক্ষাৎ করিলাম। যোগেন্দ্র ও ঈশানের ভগিনী মহালক্ষ্মী পরস্পরের সহিত পরিচিত হইলেন এবং বিবাহিত হওয়া স্থির করিলেন । । মহালক্ষ্মীর বয়স তখন বোধ হয় ১৮ বৎসর হইবে। আমাদের অপেক্ষা ২৩ বৎসরেব ছোট। বিবাহ স্থির হইলে আমি সেই সংবাদ লইয়া বিদ্যাসাগর মহাশয়ের নিকট গেলাম। তিনি পূর্ব্ব হইতেই ঈশানকে ও তাহার ভগিনীকে জানিতেন, এবং যতদূর স্মরণ হয় কিছু কিছু অর্থ সাহায্য করিয়া আসিতেছিলেন। আমার মুখে মহালক্ষ্মীর সহিত যোগেনের বিবাহের সংবাদ পাইয়া তিনি আনন্দিত হইয়া উঠিলেন, এবং নিজে উপস্থিত থাকিয়া বিবাহ দিবেন বলিলেন। বিবাহের দিন স্থির কবিয়া দুই তিন জন ভদ্রলোককে মাত্র নিমন্ত্রণ করিয়া বিবাহ দেওয়া হইল। বিস্তাসাগর মহাশয় বিবাহের সমুদয় ব্যয় দিলেন, এবং আমার যতদূর স্মরণ হয়, কন্যাকে কিছু কিছু গহনা দিলেন। বিধবাবিবাহের ফলে নির্য্যাতন।-এই বিবাহের পরেই ভয়ানক BDBD DBDBDBD DBBDSS BBDBLYY DBDBD BYY DDDBDD BBDDB করিলেন। র্তাহার স্কলারশিপ ও ঈশানের স্কলারশিপ মাত্র ভরসা দাড়াইল । তদুপরি চাকর চাকরাণী কেহই থাকে না, দিন চলা ভার। এই অবস্থাতে দ্বার্তাহারা আমাকে গিয়া তাহদের সঙ্গে থাকিতে অনুরোধ করিলেন। আমি তখন শাকরিটোলায় জগৎ বাবুর বাটীতে খাকিতাম। যোগেন্দ্রের ও ঈশানের স্কলারশিপের সহিত আমার স্কলারশিপ যোগ করিলে, “তঁহাদের কিঞ্চিৎ সাহায্য হইতে পারে, এবং আমি সঙ্গে থাকলে অপরাপর নানা প্রকারে সাহায্য হইতে পারে, এই আশায় তাহারা আমাকে তঁহাদের - সঙ্গে থাকিতে ধরিয়া বসিলেন। আমি বিবাহের ঘটক, আমি তাঁহাদের
