পাতা:আত্মচরিত (২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Şirvv-YƏ ] উপেন্দ্রনাথ দাসের বিধবা-বিবাহ দেওয়া ১৩৩ জন্মিল। যোগেন উপেনের কাছে। যাইবার জন্য সময় বড় পাইতেন না, কিন্তু আমি ও উমেশচন্দ্র মুখুয্যে দুজনে সর্বদা তাহার বাড়ীতে যাইতাম, ও । উপেনের মুখনিঃস্থত ইয়ুরোপীয় ফিলজফি ও সংস্কারের সুসমাচার হা করিয়া গিলিতাম। সময়ে সময়ে আমি উপেনের বাড়ীতে যাত্রিযাপন করিতাম । র্তাহার সহিত একটু বিশেষ যোগ হইবার কারণ ছিল। আমার দ্বিতীয়া পত্নী বিরাজমোহিনীকে পুনৰ্বার বিবাহ দিবার যে খেয়াল এ সময়ে আমার মাথায় ঘুরিতেছিল, উপেন সে খেয়ালের অংশী হইয়া সর্ব্বদা নানাপ্রকার পরামর্শ করিতেন। একদিন রাত্রে আমি উপেনদের বাড়ীতে শুইয়াছি, উপেন রাত্রে আমাকে বলিলেন, “অত কেন ভাবিতেছ ? তোমার দ্বিতীয় পত্নীকে ঢাকা কি কাশী কি লাহোর কোনও দূর দেশে লইয়া অবিবাহিত বলিয়া বিবাহ দিয়া এস। তারপর তারা সেই দিকেই থাকুক। হলোই বা বেআইনি কাজ ?” আমি বলিলাম, সে যে মিথ্যা ও প্রবঞ্চনা হয়।” উপেন বলিলেন, “মিথ্যা দুই প্রকারের আছে, white lies and black lies ; Sidi white lie 1” “White lie, black lie” TIFF VIR সেই প্রথম শুনিলাম। আমি আশ্চর্য্যান্বিত হইয়া জিজ্ঞাসা করিলাম, “Stors, fet Effig white black fris RTF fo , Isa fsfR আমার নিকটে white lieএর ব্যাখ্যা করিতে প্রবৃত্ত হইলেন। সে সকল কথা আমার মনঃপূত হইল না। আমি বলিলাম, এইরূপ প্রবঞ্চনা করিতে। আমি জীবনে আর-একজন মানুষকে white liesএর সমর্থনা করিতে white lies সমর্থনা করিয়াছিলেন, তাহা বিশিষ্টরূপে অবগত আছি, এইজন্য আনুষঙ্গিকরপে এ কথার এখানে উল্লেখ করিতেছি যে, যে-দুই ব্যদি ক্তিকে white lies সমর্থন করিতে শুনিয়াছিলাম, লেই