পাতা:আত্মচরিত (২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৫০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Bas শিবনাথ শাস্ত্রীর আত্মপ্রচয়িত । [ ২৩শ পায়ঃ সহিত পরিচিত হন। সেই পরিচয় ক্রমে দাম্পত্য প্রেমে পরিণত হয়, এবং অবশেষে তিনি হেমকে বিবাহ করিবার অভিপ্রায় প্রকাশ করেন, এবং আমার অনুমতি পাইয়া ভীহাৱা বিবাহিত হন। . কুনিষ্ঠা কন্যা সুহাসিনীর বিবাহ -এই কালের মধ্যে আমার র্বিকনিষ্ঠা কন্যা সুহাসিনীও বিবাহিত হয়। সাধনাশ্রমসংসৃষ্ট কুঞ্জলাল ঘোষ নামক একজন যুবকের সহিত তাহার বিবাহ হয় । দুঃখের বিষয় ইহার পর সুহাসিনী বহুদিন বঁাচিয়া থাকে নাই। ১৮৯৯ সালে বিবাহিত হইয়। ১৯০৬ সাল পর্যন্ত জীবিত ছিল। ঐ সালের ১৫ই নবেম্বর দিবসে পুত্র প্রিয়নাথের বিবাহ।-১৯০১ সালের গ্রীষ্মকালে আমার পুত্র প্রিয়ানাথের বিবাহ হয়। “ ঐ বিবাহ কটকের সুপ্রসিদ্ধ ব্রাহ্ম বন্ধু মধুসূদন রাওর দ্বিতীয়া কন্যা অবন্তী দেবীর সহিত হয়। এই বিবাহের । ফলস্বরূপ অদ্য পর্য্যন্ত একটি পুত্রসন্তান জন্মিয়াছে। । পত্নী প্রসন্নময়ীর স্বৰ্গারোহণ {-১৯০১ সালের ৩রা জুন প্রসন্নময়ী স্বৰ্গারোহণ করেন। তৎপূর্ব্বে বহু বৎসর তিনি গুরুতর বহুমূত্র রোগে ক্লেশ পাইতেছিলেন। ১৮৮৮ সালে তিনি পরলোকগত রামকুমা: | তখন তার বয়স এক বৎসর। তাঁহাকে লওয়ার কিছুদিন পরেই তাহার গুরুতর রক্তামাশয় রোগ জন্মে। সেই সময় রাত্রি জাগরণ ও দুর্ভাবনাতে প্রসন্নময়ীর বহুমূত্র রোগের সঞ্চার হয়। তদবধি তাহাকে স্বাস্থ্যের জন্ত নানাস্থানে প্রেরণ করা হয়। কিছুতেই উপশম হয় নাই। অবশে ১৯০১ সালের জুন মাস হইতে অঙ্গুলিতে ক্ষত হইয়া তাহার @鬥