পাতা:আত্মচরিত (৪র্থ সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৩২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

›b”ፃሕ ] সিটি স্কুলে সমাজের কার্য্যের কেন্দ্র আমি তার মুখ দেখিয়াই বুঝিলাম যে সে মিথ্যাকথা বলিতেছে। একটু উগ্রভাবে ঠিক বল, সঙ্গে পাহারাওয়ালা সাক্ষী আছে, স্কুলের ছেলেদের গাজা বেচ, আমি পুলিশ সাহেবকে লিখে তোমার লাইসেন্স কেড়ে নেব। তখন সে ভয়ে সত্য কথা বলিল, তাহাকে গাজা বেচিয়াছে। আমি সেই বালককে ধরিয়া সিটি স্কুলে ফিরিয়া আসিলাম। আমি তার নাম কাটিয়া দিয়া কারণ প্রদৰ্শন পূর্বক তাহার পিতাকে এক পত্র লিখিলাম। তৎপর দিন তার পিতা আসিয়া উপস্থিত। আমার হাতে পায়ে ধরাধরি,-“যদি ছেলে ভাল হয়, আপনাদের কাছেই হবে। আমার প্রতি দয়া করে একে রাখতেই হবে।” মীমাংসাটা কি হইয়াছিল, তাহা এখন স্মরণ নাই। তবে সে সময়ে আমি দুষ্ট ছেলে তাড়ন বিষয়ে ক্ষিপ্রহস্ত ছিলাম । যদি কোনও শিক্ষকের চক্ষে পূর্বোক্ত বিববণগুলি পড়ে তবে তাঁহাকে বলি যে, এক সহরের বিভিন্ন বিদ্যালয়-সকলের শিক্ষকদের মধ্যে আত্মীয়তা ও যোগ না থাকিলে, এবং বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও ছাত্রেয় অভিভাবক এই উভয়ের মধ্যে সাহচর্য্য না থাকিলে, বিদ্যালয়ে সুশাসন রক্ষিত হইতে পারে না। বর্তমান সময়ের অধিকাংশ বিদ্যালয়ে এই দুইটারই অভাব। সিটি স্কুলটি সমাজের সর্ববিধ কার্য্যের কেন্দ্র।-সিটি স্কুল স্থাপিত হইলে ইহার বাড়ীটি আমাদিগের সর্বাবিধ কার্য্যের কেন্দ্রস্বরূপ হইয়া দাড়াইল । ইহারই একটি ঘরে সাধারণ ব্রাহ্মসমাজের আপিস উঠিয়া আসিল। এতদ্ব্যতীত এই ভবনে আমরা - কয়েকজন প্রতিদিন সন্ধ্যার সময় ঈশ্বরোপাসনার জন্য মিলিত হইতে লাগিলাম। আজি এই ভবনে সাধারণ ব্রাহ্মসমাজের সাপ্তাহিক অধিৱেশন হইতে লািগল । नवाचन कांच निहिब जवब बाश्ख गणिण।