পাতা:আত্মচরিত (৪র্থ সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৫২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

何诡] পিতাব সাধুত 8•ዓs9 বাবা । ওরে, একটা বড় ক্লেশের কারণ ঘটেছে। আমার মনের এই বড় ইচ্ছা যে এক পয়সা দেন রেখে মন্ত্রবো না। মনে করছিলাম যে আর এক পয়সাও দেনা নাই। কিন্তু সেদিন ভাবতে ভাবতে মনে হ’ল যে, আমি যখন কলেজে পড়ি, তখন শ্রীশ বিদ্যারত্ন * আমার সঙ্গে পড়তে। কয়েক বার আমার অর্থাভাব হওয়াতে শ্রীশ আমাকে দুই তিন বারে চল্লিশ টাকা কার্জ দিয়েছিল। কথা ছিল যে কলেজ হতে বাহির হয়ে দুজনে যখন কর্ম্মে বসব, তখন আমি ঐ ৪০২ টাকা শোধ দেব। তার পর আমি কোথায় গেলাম, সে কোথায় গেল । সে বিধবা-বিবাহের স্বাঙ্গামার ভিতর পড়ল। সে টাকার কথা দুজনেই ভুলে গেলাম। এত দিনের পর মনে হয়েছে, এখন কি করি ? এ কথাবার্তা বোধ হয়। ১৮৯৭ কি ১৮৯৮ সালের । বিদ্যারত্ব মহাশয় তার অনেক বৎসর পূর্বে গতাসু হইয়াছেন। আমি বলিলাম, “এ জন্য আপনি মন খারাপ করিবেন না। আমি খুজি, শ্রীশ বিদ্যারজের কে আছেন।” আমি খুজিতে আরম্ভ করিলাম। সৌভাগ্যক্রমে, তাহার প্রথমপক্ষের পুত্রকে জীবিত পাইলাম। তাহার নিকট গিয়া বলিলাম, “আমার পিতা পঠদ্দশায় আপনার পিতার নিকট চল্লিশ টাকা কার্জ করিয়াছিলেন।” এতদিনের পর তাহা স্মরণ করিয়া তার মন চঞ্চল হইয়াছে। আপনি এই চল্লিশ টাকা গ্রহণ কৰুন, করিয়া আমাকে একখানি রসিদ দিন। আমি বাড়ীতে তাহার কাছে রসিদ পঠাইয়া দিই, তার DD BiBD DDDuE SDD DBBBBSq LB BDBDBDB gDD DB BB DB বৎসরের দেন। বাড়ীতে আসিয়া শোধ করিয়া যায়!”। আমি টাকা দিয়া রসিদখানি বাবাকে পাঠাইলাম ; তিনি সুস্থির হইলেন। আর-একবার সহরে আসিয়া আমাকে বলিলেন যে আর-একটা

  • বিলি প্রথম বিধবা বিবাহ করেন।