পাতা:আত্মজীবনী ও স্মৃতি-তর্পন - জলধর সেন.pdf/১১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

उषांकाौर्मी ७ ड्-िड्* ܘ শচীয় রসনাযোগ্য কি মধুর তার, একবার খেলে নাহি ভোলা যায়। আর ” কিন্তু আমার কাছে--সেই সন্নতাজা সন্ন-পূরিয়ার মিষ্টায় বিজেক্সের দেহে बांब्रe बांब्रिईिल । আমি আগেই তাকে বলে রেখেছিলাম যে, বৃহস্পতিবারে পরীক্ষা শেষ হলেই আমি বাড়ী চলে যাব। দ্বিজেন্দ্রলাল সে কথার উত্তরে বলেছিল,-আমার সঙ্গে LE D DBB BDB DOSYig BBDBDD BD DDSS LBD D Bu D তার আর কিছু অভিসন্ধি আছে তা হলে একটু আগেই হল থেকে বেরিয়ে পলায়ন করতাম। আমার মনে হয়েছিল যে, যাবার সময়, মাত্র দেখা করবার জন্যই লে, অনুরোধ করেছিল । সাড়ে চারিটার সময় হল থেকে বেরিয়েই দেখি-দ্বিজেন্দ্রলাল সেই গাছতলায় দাড়িয়ে-আর তার কাছে দাড়িয়ে একটা লোক, তার হাতে একটা হাড়ি। আমাকে দেখেই দ্বিজেন্দ্রলাল বলল, দেখ ভাই তোমার বাড়ীর জন্য কিছু খাবার DD SS BD BB DBDBBDB DDDDDB BB LDB BBDBDB BD DDuD DBYYS ওরে, এই হাড়িটা নিয়ে ওর সঙ্গে গিয়ে বাসায় পৌছে দিয়ে আয়। এই ৰলেই আমার কাছ থেকে বিদায় না নিয়েই সে দৌড়ে চলে গেল-আমি তাকে ধন্যবাদ, QሻኛiኛRe ♥ማቐ†ሣ Cዏiመïiጃ መስ| | তারপর পরীক্ষায় ফল বেরুলে দেখা গেল যে, আমি ও দ্বিজেন্দ্রলাল একই ব্রাকেটে স্কলারসিপ পেয়েছি। এর পরে দ্বিজেন্দ্রলাল কলকাতায় এসে প্রেসিডেন্সী কলেজে, আর আমি হেদেৱ কলেজে পড়েছিলাম। সে সময় মধ্যে মধ্যে দ্বিজেন্দ্রলালের সঙ্গে দেখা হ’ত। দেখতাম সেই সদানন্দ যুবক। এতদিন হয়ে গিয়েছে এখনও সে কথা আমার স্পষ্ট মনে রয়েছে। তারপর কে কোথায় চলে গেলাম-কেউ কারো খোজও নিলাম না। আমার কিন্তু কৃষ্ণনগরের সেই সদানন্দ দ্বিজেন্দ্রলালের কথা সর্বদাই মনে ৰোতো । এরপরে বোধ হয় ১৫/১৬ বছর কেটে গেল। দ্বিজেন্দ্রলাল এম. এ. পাশ কয়ে কোথায় অধ্যাপক হয়ে গেল। তারপর মন্ত্রকারী কবিবৃত্তি পেয়ে বিলেত গেল, সেখান থেকে পাগ করে ফিরে এসে ডেপুটি কালেক্টর হ’ল৭-এ সবই বন্ধল্পের কাগজে পড়েছি, আর আনন্দে অর্থীর হয়েছি। অকস্মাৎ অভাবনীয় রূপে দ্বিজেন্দ্রলালের সঙ্গে আমার দেখা হয়ে গেল। সে বোধ হয়, ১৮৯৫ কি ১৬ অব্দে । আমি তখন মহিষাদল, ভুলে মাষ্টারি কমি।