পাতা:আত্মজীবনী ও স্মৃতি-তর্পন - জলধর সেন.pdf/১৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

खषांखाकौबार्नौ 8 डि-उ*ाँ१ নন্দিনী তার নন্দরাণী, ফুল্প কমল বদনখানি, যেন আনন্দময়ী ঠাকুরাণী এসেছেন ছেড়ে কৈলাস (২) স্বৰবালা মেয়েটি হায়, যেন কলের পুতুল নেচে বেড়ায়, ও তার ফুটফুটে রং পুটুপুটে চং, বিধুমুখে মধুর হাস (৩) গুরুদাসবাবুর কনিষ্ঠ পুত্র শ্রীমান সুধাংশুশেখর তখনও জন্মগ্রহণ করেন নাই। এইবার গুরুদাসবাবুর সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয়ের কথা বলি। আমি তখন মেদিনীপুর জেলার মহিষাদলের রাজস্কুলে মাষ্টারী করি। সে সময় “ভারতী’ ও ‘সাহিত্য’ পত্রে আমার কতকগুলি ভ্রমণ-বৃত্তান্ত প্রকাশিত হয়েছে। তখন ‘সাহিত্য-সম্পাদক পরলোকগত সুরেশচন্দ্র ও যতীশচন্দ্র সমাজপতি ভ্রাতৃদ্বয়ের আগ্রহে আমার কয়েকটি ভ্রমণ-কথা “প্রবাস-চিত্র’ নাম দিয়ে পুস্তকাকারে প্রকাশিত হবার ব্যবস্থা হয়। সোদর প্রতিম সুরেশচন্দ্র তখন বৃন্দাবন মল্লিকের BB BBD DDDD DK BBLBDBDSS BB DD DDBDBY SDBBD BD DBBDLL SDDDSS BD BuBBBDBD SLuSuuS YLD SE DDDB হয়। সেই সময় সুরেশচন্দ্র আমাকে লিখলেন যে, “প্রবাস-চিত্র’ প্রকাশের ব্যবস্থা করবার জন্য আমার একবার কলিকাতায় আসা প্রয়োজন। তাঁর পত্র পেয়েই DD DBDBDDBDBuS BuBDD LDDES DBDB BDSDD DiiiD KDB BDDDDD SS DDD বললেন যে, গুরুদাসবাবুকে ‘প্রবাস-চিত্রে’র প্রকাশক করা তারা স্থির করেছেন এবং সেই দিনই অপরাহুকালে তঁর সঙ্গে দেখা করে সমস্ত স্থির করতে হবে, সে সময় আমার উপস্থিত থাকা দরকার ; অন্য কারণে না হোক, গুরুদাসবাবুর সঙ্গে আমার পরিচয় হওয়া প্রয়োজনু। সেই দিনই গুরুদাসবাবুর সঙ্গে পরিচিত হওয়ার জন্য প্রস্তুত হওয়া গেল । সেই সময় পরামস্নেহভাজন শ্রীমান হেমেন্দ্রপ্রসাদ ঘোষ ও সেখানে উপস্থিত ছিলেন ; তিনিও আমাদের সঙ্গী হওয়ার জন্য সানন্দে সন্মতি জ্ঞাপন করলেন । আমরা তিনজনে যখন গুরুদাসবাবুর পুস্তকালয়ের সম্মুখে গেলাম, তখন দেখলাম। তিনি ফুটপাথের পার্থে একখানি বেঞ্চের উপর বসে আছেন এবং তার পাশে বসে আছেন “উদভ্রান্ত-প্রেম’-প্রণেতা চন্দ্রশেখর • মুখোপাধ্যায় মহাশয় । গুরুদাসবাবুকে ঐ স্থানে ঐ ভাবে বসে থাকতে অনেকদিন দেখেছি কিন্তু কোনদিন তঁর সঙ্গে পরিচিত হওয়ার দুঃসাহস আমার হয় নাই । আমরা গুরুদাসবাবুর সম্মুখে উপস্থিত হ’লে গুরুদাসবাবু সহান্তমুখে বললেন “কি হে সুরেশচন্দ্র, হেমেন্দ্র বাবাজী, কি মনে করে ?” sy