d6 R আদশ হিন্দৰ-হোটেল বেচু চক্কত্তির হোটেলের অন্যাকরণে সামনেই গাদির ঘর। সেখানে বংশী ঠাকুরের ভাগেন সেই ছেলেটি কাঠের বাক্সের উপর খাতা ফেলিয়া খারিন্দারগণের আনাগোনার হিসাব রাখিতেছে! ভিতরে রাষো করিতেছে বংশী ও হাজারি-বেচু চক্কত্তির হোটেলের মতই তিনটি শ্রেণী করা হইয়াছে, সেই রকম টিকিট কিনিয়া ঢাকিতে হয়। তা নিতান্ত মন্দ নয়। খলিবার দিন দাপরে খরিদার হইল ভালই! বংশী খাইবার ঘরে ভাত দিতে আসিয়া ফিরিয়া গিয়া হাজারিকে বলিলথাড কেলাস ত্রিশখনা। প্রথম দিনের হাঙ্কে যথেস্ট হয়েচে। ওবেলা মাংস ठूनाक्राgश झा९ । বহদিনের বাসনা ঠাকুর রাধাবল্লভ পণ করিয়াছেন। হাজারি এখন হোটেলের মালিক। বেচু চক্কত্তির সন্ধান দরের লোক সে আজ। অত্যন্ত ইচ্ছা হইল, যত জানাশোনা পরিচিত লোক যে যেখানে আছে-সকলকেই কথাটা বলিয়া বেড়ায়। মনের আনন্দ চাপিতে না পারিয়া বৈকালে কুসমের বাড়ী গিয়া হাজির হইল। কুসম বলিল-কেমন চললো হোটেল জ্যাঠামশায় ? --বেশ খন্দের পাচ্চি। আমার বন্ড ইচ্ছে তুমি একবার এসে দেখে যাও-তুমি তো অংশীদার- 赣 --যাবো এখন। কাল সকালে যাবো। আপনার মনিব কি বল্লে ? --রেগে কাঁই। ও মাসের মাইনে দেয়নি-না দিক গে, সত্যই বলছি কুসম মা, আমার বয়েস কে বলে আটচল্লিশ হয়েচে ? আমার যেন মনে হচ্চে আমার বয়েস পনের বছর কমে গিয়েচে। হাতপায়ে বল এসেচে। কতা! তুমি আর আমার অতসী মা-তোমরা আর জন্মে। আমার কি ছিলে জানিনে তোমাদেরকুসম বাধা দিয়া বলিল-আবার ওই সব কথা বলচেন জ্যাঠামশায় ? আমার টাকা দিইচি সন্দে পাবো বলে। এতো ব্যবসায় টাকা ফেলা-টােকা কি তোরধোগর মধ্যে থেকে আমার সবগগে পিদিম দিতো ? বলি নি আমি আপনাকে ? তবে হ্যাঁ, আমাদের বাবর মেয়ের কথা ষা বল্লেন, সে দিয়েচে বটে কোন খাঁই না করে। তার কথা, হাজার বার বলতে পারেন। তার वि6झन्न कि इशब्न ?
