পাতা:আদর্শ হিন্দু হোটেল - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

आफ्भ' इिच्च-ट्दाट्ज SYS -ওকে বলি আমার হোটেলে তুমি অংশীদার হও, রেলেব হোটেলের অংশ কিছু আমায় দাও BBBD DBBD BDDYSBDB DBD DDD S DB DD BBD DD দিতে চায় ? -আমাকে খাব মানে কিনা তাই বলছি। এ না করলে আর উপায় নেই পদ্ম। হোটেল আর চালাতে পারবো না। এক রাশ দেনা-খরচে আয়ে আর কুলোয় না। এ আমায় করতেই হবে। পদ্মঝিয়ের মাখে বেদনার চিহ্ন পরিস্ফটে হইল। বলিল-যা ভাল বোঝা করা কতা। আমি কি বলব বলা ! কিছুক্ষণ পরে যদি বাঁড়িয্যে পনরায় বেচুর হোটেলে আসিয়া বসিল। বেচু চক্কত্তি খাতির করিয়া তাহাকে চা খাওয়াইল। তামাক সাজিয়া হাতে निळ् । তামাক টানিতে টানিতে যদি বলিল--একটা মতলব মনে এসেছে চক্কত্তি মশায়-তাই আবার এলাম । বেচু সকৌতাহলে বলিল-কি বলন তো ? *-আমি পালচৌধিরীদের নায়েব মহেন্দ্রবাবকে ধরেছিলাম। ওঁরা এখানকার জমিদার, ওঁদের খাতির করে রেল কোম্পানী। মহেন্দ্রবাবর চিঠি নিয়ে কাল চলন আপনি আর আমি কলকাতা রেল আফিসে একবার আপীল २द्र कां । পদ্মঝি দোরের কাছেই ছিল, সে বলিল-তাই যান গিয়ে কতা, আমিও বলি যাতে কক্ষনো ও মড়াইপোড়া বামন হোটেল না পায় তা করাই bश्, मछिन ऊाई शान SBu uDD DDBD DDBYYBB BDB uBDBD DBDBBDS যদ বলিল-সকাল সকাল যাওয়াই ভাল। বড় বাবকে ধরতে হবে গিয়ে-পালচৌধিরীদের পকুরে মাছ ধরতে আসেন প্রায়ই । গারফেতে বাড়ী বড় ভাল লোক। মহেন্দ্রবাবার চিঠি নিয়ে গিয়ে ধরি। যদ চলিয়া গেলে বেচু চাকত্তি পদ্মকে বলিল-কিন্তু তাহলে হাজারির